Biblia Todo Logo
অনলাইন বাইবেল

- বিজ্ঞাপন -




২ করিন্থীয় 3:7 - কিতাবুল মোকাদ্দস

7 মৃত্যুর যে পরিচর্যা-পদ পাথরে লেখা ও খোদাই করা, তা এমন মহিমার সংগে এসেছিল যে, বনি-ইসরাইল মূসার মুখের মহিমার উজ্জ্বলতার কারণে তাঁর মুখের দিকে একদৃষ্টে তাকাতে পারছিল না,

অধ্যায় দেখুন কপি


আরো সংস্করণ

বাংলা সমকালীন সংস্করণ

7 যে পরিচর্যা মৃত্যু নিয়ে এসেছিল, যা পাথরের উপরে লিপিতে উৎকীর্ণ ছিল, তা যদি এমন মহিমার সঙ্গে উপস্থিত হয়েছিল যে, ইস্রায়েলীরা স্থিরদৃষ্টিতে মোশির মুখমণ্ডলের দিকে তাঁর মহিমার জন্য তাকাতে পারছিল না, যদিও সেই মহিমা ক্রমেই নিষ্প্রভ হচ্ছিল,

অধ্যায় দেখুন কপি

পবিএ বাইবেল CL Bible (BSI)

7 পাষাণ ফলকে উৎকীর্ণ বিধান মৃত্যুর বাহন হলেও তার প্রতিষ্ঠা হয়েছিল। সগৌরবে। তাই ইসরায়েলীরা মোশির উদ্ভাসিত মুখের দিকে তাকাতে পারেনি যদিও সেই গৌরবদীপ্তি ছিল বিলীয়মান।

অধ্যায় দেখুন কপি

পবিত্র বাইবেল O.V. (BSI)

7 কিন্তু মৃত্যুর যে পরিচর্য্যা-পদ প্রস্তরে লিখিত ও ক্ষোদিত, তাহা যদি এমন তেজযুক্ত হইয়া আসিল যে, ইস্রায়েল-সন্তানগণ মোশির মুখের তেজ প্রযুক্ত তাঁহার মুখের দিকে একদৃষ্টে চাহিতে পারিল না, —

অধ্যায় দেখুন কপি

পবিত্র বাইবেল

7 যদি পাথরের ফলকের ওপর লেখা ব্যবস্থা, যার পরিণতি মৃত্যু, তা দেবার সময় এমন ঔজ্জ্বল্যের সাথে এসেছিল যে ইস্রায়েলের লোকেরা ঔজ্জ্বল্যের জন্য মোশির মুখের দিকে সোজা তাকাতে পারছিল না, যদিও সেই উজ্জ্বলতা ম্লান হয়ে যাচ্ছিল,

অধ্যায় দেখুন কপি

ইন্ডিয়ান রিভাইজড ভার্সন (IRV) - বেঙ্গলী

7 পাথরে লেখা আছে যে পুরানো নিয়ম যার ফল মৃত্যু, সেই ব্যবস্থা আসার দিন এমন ঈশ্বরের মহিমা প্রকাশিত হলো যে, মোশির মুখও ঈশ্বরের আলোয় উজ্জ্বল হয়ে উঠল এবং যদিও সেই উজ্জ্বলতা কমে যাচ্ছিল তবুও ইস্রায়েলীয়েরা মোশির মুখের দিকে একদৃষ্টে তাকাতে পারে নি,

অধ্যায় দেখুন কপি




২ করিন্থীয় 3:7
38 ক্রস রেফারেন্স  

কিন্তু যা পূর্ণ তা আসলে পর, যা অংশ মাত্র তার লোপ হবে।


কেননা মসীহ্‌ই শরীয়তের পরিণাম যেন তাঁর উপর যারা ঈমান আনে তাদের প্রত্যেককে ধার্মিক বলে গ্রহণ করা যায়।


পরে তিনি তুর পর্বতে মূসার সঙ্গে কথা শেষ করে শরীয়ত-ফলক দু’টি, আল্লাহ্‌র আঙ্গুল দ্বারা লেখা পাথরের ফলক দু’টি, তাঁকে দিলেন।


তিনিই আমাদেরকে নতুন নিয়মের পরিচারক, অক্ষরের নয়, কিন্তু রূহের পরিচারক হবার উপযুক্তও করেছেন; কারণ অক্ষর, কিন্তু মৃত্যু নিয়ে আসে কিন্তু রূহ্‌ জীবনদায়ক।


ফলত তোমরা মসীহের পত্র, আমাদের পরিচর্যায় সাধিত পত্র বলে প্রকাশ পাচ্ছ; তা কালি দিয়ে নয়, কিন্তু জীবন্ত আল্লাহ্‌র রূহ্‌ দিয়ে, প্রস্তরফলকে নয়, কিন্তু মানুষের হৃদয়-ফলকে লেখা হয়েছে।


আর মাবুদ মূসাকে বললেন, তুমি পর্বতে আমার কাছে উঠে এসে এই স্থানে থাকো, তাতে আমি দু’খানা পাথরের ফলক এবং আমার লেখা শরীয়ত ও হুকুম তোমাকে দেব, যেন তুমি লোকদেরকে শিক্ষা দিতে পার।


শরীয়ত তো আল্লাহ্‌র গজবকে ডেকে নিয়ে আসে; কিন্তু যেখানে শরীয়ত নেই, সেখানে শরীয়ত লঙ্ঘন করার প্রশ্নও নেই।


আমি তোমার শরীয়ত কেমন ভালবাসি! তা সমস্ত দিন আমার ধ্যানের বিষয়।


এবং জীবনজনক যে হুকুম, তা আমার মৃত্যুজনক বলে দেখা দিল।


তখন যারা সভায় বসেছিল, তারা সকলে তাঁর প্রতি এক দৃষ্টে চেয়ে দেখল, তাঁর মুখ ফেরেশতার মুখের মত।


হে মাবুদ, আমি তোমার উদ্ধারের আকাঙ্খা করেছি, এবং তোমার শরীয়ত আমার হর্ষজনক।


তখন আমি ফিরে পর্বত থেকে নেমে এলাম, পর্বত আগুনে জ্বলছিল। তখন আমার দুই হাতে শরীয়তের দু’খানি পাথর-ফলক ছিল।


বস্তুত অন্তরতম সত্তার ভাব অনুসারে আমি আল্লাহ্‌র শরীয়তে আমোদ করি।


আর তিনি তাঁর যে নিয়ম পালন করতে তোমাদেরকে হুকুম করলেন, সেই নিয়ম অর্থাৎ দশটি হুকুম তোমাদেরকে মেনে চলতে হুকুম দিলেন এবং দু’টি পাথরের ফলকে লিখে দিলেন।


পরে মাবুদ মূসাকে বললেন, তুমি আগের মত দু’টি পাথরের ফলক খোদাই করে প্রস্তুত কর; প্রথম যে দু’টি ফলক তুমি ভেঙে ফেলেছ, তাতে যা যা লেখা ছিল, সেসব কথা আমি এই দু’টি ফলকে লিখবো।


পরে মূসা শিবিরের কাছে আসলে পর ঐ বাছুর এবং নাচানাচি দেখতে পেলেন। তাতে তিনি ক্রোধে প্রজ্বলিত হয়ে পর্বতের তলে তাঁর হাত থেকে সেই দু’খানা পাথরের ফলক নিক্ষেপ করে ভেঙে ফেললেন।


আর মাবুদ আল্লাহ্‌ আদম ও তাঁর স্ত্রীর জন্য চামড়ার পোশাক প্রস্তুত করে তাঁদেরকে পরালেন।


সেখানে সোনার ধূপগাহ্‌ ও সমস্ত দিক দিয়ে সোনায় মোড়ানো শরীয়ত-সিন্দুক ছিল; ঐ সিন্দুকে ছিল সোনার পাত্রে রাখা মান্না ও হারুনের যে লাঠিতে ফুল ফুটেছিল সেই লাঠি ও শরীয়তের দু’টি পাথর-ফলক,


তুমি তুর পর্বতের উপরে নেমে আসলে, বেহেশত থেকে তাদের সঙ্গে কথা বললে, আর যথার্থ অনুশাসন, সত্য ব্যবস্থা, উত্তম বিধি ও হুকুম তাদেরকে দিলে;


আর আমি আজ তোমাদের সাক্ষাতে যে সমস্ত শরীয়ত দিচ্ছি, তার মত যথার্থ বিধি ও অনুশাসন কোন্‌ বড় জাতির আছে?


মাবুদ পর্বতে আগুন, মেঘ ও ঘোর অন্ধকারের মধ্য থেকে তোমাদের সমস্ত সমাজের কাছে এসব কালাম জোর উচ্চারণে বলেছিলেন, আর কিছুই বলেন নি। পরে তিনি এই সমস্ত কথা দু’টি পাথরের ফলকে লিখে আমাকে দিয়েছিলেন।


আর শরীয়ত এর পরে পাশে উপস্থিত হল, যেন অপরাধের পরিমাণ বাড়ে; কিন্তু যেখানে গুনাহ্‌র পরিমাণ বেড়ে গেল, সেখানে রহমত আরও উপচে পড়লো;


কেননা যখন আমরা গুনাহ্‌-স্বভাবের বশে ছিলাম, তখন শরীয়ত হেতু গুনাহ্‌-বাসনাগুলো মৃত্যুর নিমিত্ত ফল উৎপন্ন করার জন্য আমাদের শরীরের মধ্যে কাজ করতো।


কিন্তু তবুও সেই মহিমার উজ্জ্বলতা লোপ পাচ্ছিল, তবে কেন পাক-রূহের পরিচর্যা-পদ বরং আরও মহিমাযুক্ত হবে না?


বাস্তবিক যারা শরীয়তের কাজ অবলম্বন করে তারা সকলে বদদোয়ার অধীন, কারণ লেখা আছে, “যে কেউ শরীয়ত কিতাবে লেখা সমস্ত কথা পালন করার জন্য তাতে স্থির না থাকে, সে বদদোয়াগ্রস্ত”।


তবে শরীয়ত কি আল্লাহ্‌র প্রতিজ্ঞাগুলোর বিরুদ্ধে যায়? অবশ্যই না! ফলত যদি এমন শরীয়ত দেওয়া হত যা জীবন দান করতে পারে, তবে ধার্মিকতা অবশ্যই শরীয়তের মধ্য দিয়ে আসত।


বস্তুত গৃহ নির্মাতা যেমন গৃহের চেয়ে বেশি সম্মান পান, ঈসা ঠিক একইভাবে মূসার চেয়ে বেশি গৌরবের যোগ্যপাত্র বলে গণিত হয়েছেন।


কারণ তোমরা স্পর্শ করা যায় এমন জ্বলন্ত আগুনের পর্বত, কালো রংয়ের মেঘ, অন্ধকার, ঝড়, তূরীর ধ্বনি,


আমাদের অনুসরণ করো:

বিজ্ঞাপন


বিজ্ঞাপন