Biblia Todo Logo
অনলাইন বাইবেল

- বিজ্ঞাপন -




১ করিন্থীয় 14:2 - কিতাবুল মোকাদ্দস

2 কেননা যে ব্যক্তি বিশেষ ভাষায় কথা বলে সে মানুষের কাছে নয়, কিন্তু আল্লাহ্‌র কাছে কথা বলে; কারণ কেউ তা বুঝতে পারে না, বরং সে রূহে নিগূঢ়তত্ত্ব বলে।

অধ্যায় দেখুন কপি


আরো সংস্করণ

বাংলা সমকালীন সংস্করণ

2 কারণ কেউ যদি কোনো বিশেষ ভাষায় কথা বলে, সে মানুষের উদ্দেশে নয়, কিন্তু ঈশ্বরের উদ্দেশে কথা বলে। প্রকৃতপক্ষে, কেউ তার কথা বুঝতে পারে না; সে তার আত্মায় গুপ্তরহস্য উচ্চারণ করে।

অধ্যায় দেখুন কপি

পবিএ বাইবেল CL Bible (BSI)

2 কারণ যে দুর্বোধ্য ভাষায় কথা বলে সে মানুষের উদ্দেশ্যে নয়, ঈশ্বরের উদ্দেশ্যেই কথা বলে। তার কথা কেউ বুঝতে পারে না, সে আত্মার আবেশে নিগূঢ় সত্য প্রকাশ করে।

অধ্যায় দেখুন কপি

পবিত্র বাইবেল O.V. (BSI)

2 কেননা যে ব্যক্তি বিশেষ ভাষায় কথা বলে, সে মানুষের কাছে নয়, কিন্তু ঈশ্বরের কাছে বলে; কারণ কেহ তাহা বুঝে না, বরং সে আত্মার নিগূঢ়তত্ত্ব বলে।

অধ্যায় দেখুন কপি

পবিত্র বাইবেল

2 যে ব্যক্তি বিশেষ ভাষায় কথা বলার ক্ষমতা পেয়েছে, সে কোন মানুষের সঙ্গে নয়, ঈশ্বরের সঙ্গেই কথা বলে, কারণ সে কি বলে তা কেউ বুঝতে পারে না, বরং সে আত্মার মাধ্যমে নিগূঢ় তত্ত্বের বিষয় বলে।

অধ্যায় দেখুন কপি

ইন্ডিয়ান রিভাইজড ভার্সন (IRV) - বেঙ্গলী

2 কারণ যে ব্যক্তি বিশেষ ভাষায় কথা বলে, সে মানুষের কাছে না, কিন্তু ঈশ্বরের কাছে বলে; কারণ কেউ তা বোঝে না, কারণ সে পবিত্র আত্মায় গুপ্ত সত্য কথা বলে।

অধ্যায় দেখুন কপি




১ করিন্থীয় 14:2
33 ক্রস রেফারেন্স  

আর যারা ঈমান আনে, এই চিহ্নগুলো তাদের অনুবর্তী হবে; তারা আমার নামে বদ-রূহ্‌ ছাড়াবে, তারা নতুন নতুন ভাষায় কথা বলবে, তারা সাপ তুলবে,


আর পৌল তাদের উপরে হস্তার্পণ করলে পাক-রূহ্‌ তাদের উপরে আসলেন, তাতে তারা নানা ভাষায় কথা বলতে এবং ভবিষ্যদ্বাণী বলতে লাগল।


কেননা তাঁরা ওদেরকে নানা ভাষায় কথা বলতে ও আল্লাহ্‌র মহিমা ঘোষণা করতে শুনলেন।


আর যদি ভবিষ্যদ্বাণী প্রাপ্ত হই ও সমস্ত নিগূঢ়তত্ত্ব ও সমস্ত জ্ঞানে পারদর্শী হই এবং যদি আমার সমপূর্ণ ঈমান থাকে যাতে আমি পর্বত স্থানান্তর করতে পারি, কিন্তু আমার মধ্যে মহব্বত না থাকে, তবে আমি কিছুই নই।


কারণ আমাদের কাছে আল্লাহ্‌ তাঁর রূহ্‌ দ্বারা তা প্রকাশ করেছেন, কেননা পাক-রূহ্‌ সকলই অনুসন্ধান করেন, আল্লাহ্‌র গভীর বিষয় সকলও অনুসন্ধান করেন।


কিন্তু সপ্তম ফেরেশতার ধ্বনির দিনগুলোতে, যখন তিনি তূরী বাজাতে উদ্যত হবেন, তখন আল্লাহ্‌র নিগূঢ়তত্ত্ব সমাপ্ত হবে, যেমন তিনি তাঁর গোলাম নবীদেরকে এই মঙ্গলবার্তা জানিয়েছিলেন।


আর এতে কোন সন্দেহ নেই যে, ভক্তির নিগূঢ়তত্ত্ব মহৎ, যিনি রক্ত-মাংসে প্রকাশিত হলেন, রূহে ধার্মিক প্রতিপন্ন হলেন, ফেরেশতারা তাঁকে দেখেছিলেন, জাতিদের মধ্যে তবলিগকৃত হলেন, ঈমানের মধ্য দিয়ে দুনিয়াতে গৃহীত হলেন, মহিমার সঙ্গে ঊর্ধ্বে নীত হলেন।


এবং পবিত্র বিবেকে ঈমানের নিগূঢ়তত্ত্ব ধারণ করেন।


আমি চাই যেন তাদের অন্তরে উৎসাহ পায়, তারা মহব্বতে পরস্পর সংযুক্ত হয়ে জ্ঞানের নিশ্চয়তারূপ সমস্ত ধনে ধনী হয়ে উঠে, যেন আল্লাহ্‌র নিগূঢ়তত্ত্ব, অর্থাৎ মসীহ্‌কে জানতে পায়।


আমার জন্যও মুনাজাত কর যেন মুখ খুলবার উপযুক্ত বক্তৃতা আমাকে দেওয়া হয়, যাতে আমি সাহসপূর্বক সেই ইঞ্জিলের নিগূঢ়তত্ত্ব জানাতে পারি,


দেখ, আমি তোমাদের এক নিগূঢ়তত্ত্ব বলি; আমরা সকলে যে মারা যাব তা নয়, কিন্তু সকলে রূপান্তরিকৃত হব;


কিন্তু আমরা আল্লাহ্‌র সেই নিগূঢ়তত্ত্বরূপ জ্ঞানের কথা বলছি, যা গুপ্ত ছিল, যা আল্লাহ্‌ আমাদের মহিমার জন্য যুগপর্যায়ের পূর্বেই নির্ধারণ করেছিলেন।


যিনি তোমাদেরকে সুস্থির করতে সমর্থ— আমার সুসমাচার অনুসারে ও ঈসা মসীহ্‌ বিষয়ক তবলিগ অনুযায়ী, সেই নিগূঢ়তত্ত্বের প্রকাশ অনুসারে যা অনাদিকাল থেকে গুপ্ত ছিল,


আর যারা আমার সঙ্গে ছিল, তারা সেই আলো দেখতে পেল বটে, কিন্তু যিনি আমার সঙ্গে কথা বলছিলেন তাঁর বাণী শুনতে পেল না।


তিনি তাঁদেরকে বললেন, আল্লাহ্‌র রাজ্যের নিগূঢ় তত্ত্ব তোমাদেরকে দেওয়া হয়েছে; কিন্তু ঐ বাইরের লোকদের কাছে সকলই দৃষ্টান্ত দ্বারা বলা হয়ে থাকে;


জবাবে তিনি বললেন, বেহেশতী-রাজ্যের নিগূঢ় তত্ত্বগুলো তোমাদেরকে জানতে দেওয়া হয়েছে, কিন্তু তাদেরকে দেওয়া হয় নি।


আমি দৃষ্টান্তকথায় আমার মুখ খুলব, আমি পুরাকালের গুপ্ত বিষয়গুলো ব্যক্ত করবো;


মাবুদ তোমার বিরুদ্ধে অনেক দূর থেকে, দুনিয়ার প্রান্ত থেকে এক জাতিকে আনবেন; যেমন ঈগল পাখি উড়ে আসে, সে সেভাবে উড়ে আসবে; সেই জাতির ভাষা তুমি বুঝতে পারবে না।


কিন্তু ইউসুফ যে তাঁদের এই কথা বুঝতে পারলেন তা তাঁরা জানতে পারলেন না, কেননা দোভাষী দ্বারা উভয় পক্ষের মধ্যে কথাবার্তা হচ্ছিল।


এসো, আমরা নিচে গিয়ে সেই স্থানে তাদের ভাষায় বিভেদ সৃষ্টি করি, যেন তারা এক জন অন্য জনের ভাষা বুঝতে না পারে।


নতুবা যদি তুমি রূহে শুকরিয়া দাও, তবে যে ব্যক্তি সামান্য শ্রোতার স্থান পূর্ণ করে, সে কেমন করে তোমার শুকরিয়াতে ‘আমিন’ বলবে? তুমি কি বলছো, তা তো সে জানে না।


তখন হিল্কিয়ের পুত্র ইলিয়াকিম, শিব্‌ন ও যোয়াহ রব্‌শাকিকে বললেন, আরজ করি, আপনার গোলামদেরকে অরামীয় ভাষায় বলুন, কেননা আমরা তা বুঝতে পারি; প্রাচীরের উপরিস্থ লোকদের শুনিয়ে আমাদের সঙ্গে এহুদার ভাষায় কথা বলবেন না।


আর একজনকে কুদরতি-কাজ করার গুণ, আর একজনকে ভবিষ্যদ্বাণী, আর একজনকে ভাল-মন্দ রূহ্‌দের চিনে নেবার শক্তি, আর একজনকে নানা রকম ভাষা বলবার শক্তি এবং আর একজনকে বিশেষ বিশেষ ভাষার অর্থ করার শক্তি দেওয়া হয়;


আর আল্লাহ্‌ মণ্ডলীতে প্রথমতঃ প্রেরিতদেরকে, দ্বিতীয়তঃ নবীদেরকে, তৃতীয়তঃ শিক্ষকদেরকে স্থাপন করেছেন; তারপর নানা রকম পরাক্রমকার্য, তারপর আরোগ্যসাধক মেহেরবানী-দান, উপকার, শাসনপদ, নানা রকম ভাষা দিয়েছেন।


যদি আমি মানুষের এবং ফেরেশতাদেরও ভাষায় কথা বলি, কিন্তু আমার মধ্যে মহব্বত না থাকে, তবে আমি শব্দকারক ঘণ্টা ও ঝনঝনকারী করতাল হয়ে পড়েছি।


ভাইয়েরা, তবে দাঁড়াল কি? তোমরা যখন জমায়েত হও, তখন যদি কেউ গজল গায়, কেউ উপদেশ দেয়, কেউ আল্লাহ্‌র সত্য প্রকাশ করে, কেউ বিশেষ ভাষায় কথা বলে, কেউ সেই ভাষার অর্থ ব্যাখ্যা করে, তবে সব কিছুই গড়ে তুলবার জন্য করুক।


আমাদের অনুসরণ করো:

বিজ্ঞাপন


বিজ্ঞাপন