Biblia Todo Logo
অনলাইন বাইবেল

- বিজ্ঞাপন -




লেবীয় পুস্তক 7:18 - কিতাবুল মোকাদ্দস

18 যদি তৃতীয় দিনে তার মঙ্গল-কোরবানীর কিঞ্চিৎ গোশ্‌তও ভোজন করা হয় তবে সেই কোরবানীকে কবুল করা হবে না এবং সেই কোরবানী-দাতার পক্ষে তা গণ্য হবে না, তা ঘৃণার বস্তু হবে এবং যে জন তা ভোজন করে সে অপরাধী বলে গণ্য হবে।

অধ্যায় দেখুন কপি


আরো সংস্করণ

বাংলা সমকালীন সংস্করণ

18 যদি মঙ্গলার্থক বলিদানের কোনো মাংস তৃতীয় দিনে ভোজন করা হয়, তাহলে তা গৃহীত হবে না। উপহারদাতার প্রতি তা আরোপিত হবে না, কারণ সেটি অশুচি; যদি কেউ এই মাংস ভক্ষণ করে, সে তার জন্য দায়ী হবে।

অধ্যায় দেখুন কপি

পবিএ বাইবেল CL Bible (BSI)

18 যদি তৃতীয় দিনে স্বস্ত্যয়ন বলির মাংস ভোজন করা হয় তবে সেই বলি গ্রাহ্য হবে না বা উৎসর্গকারীর পক্ষে তা গণ্য করা হবে না। তা ঘৃণ্য বস্তুরূপে পরিগণিত হবে এবং যে তা ভক্ষণ করবে, সে অপরাধী হবে।

অধ্যায় দেখুন কপি

পবিত্র বাইবেল O.V. (BSI)

18 যদি তৃতীয় দিনে তাহার মঙ্গলার্থক বলির কিঞ্চিৎ মাংস ভোজন করা যায়, তবে সেই বলি গ্রাহ্য হইবে না, এবং সেই বলি উৎসর্গকারীর পক্ষে গণ্য হইবে না, তাহা ঘৃণার্হ হইবে; এবং যে জন তাহা ভোজন করে, সে আপন অপরাধ বহন করিবে।

অধ্যায় দেখুন কপি

পবিত্র বাইবেল

18 যদি কোন ব্যক্তি তৃতীয় দিন তার মঙ্গল নৈবেদ্যর কোন মাংস ভক্ষণ করে তাহলে প্রভু সেই ব্যক্তির প্রতি সন্তুষ্ট হবেন না। তার নৈবেদ্য প্রভু গ্রহণ করবেন না; সেই নৈবেদ্য হবে অশুচি। আর যদি কোন ব্যক্তি সেই মাংসের কিছু ভক্ষণ করে তা হলে সেই ব্যক্তি নিজে তার দোষের জন্য দায়ী হবে।

অধ্যায় দেখুন কপি

ইন্ডিয়ান রিভাইজড ভার্সন (IRV) - বেঙ্গলী

18 যদি তৃতীয় দিনের তার মঙ্গলের জন্য বলির অল্প মাংস খাওয়া যায়, তবে সেই বলি গ্রাহ্য হবে না এবং সেই বলি উৎসর্গকারীর পক্ষে গ্রহণ করা হবে না, তা ঘৃণার জিনিস হবে এবং যে তা খায়, সে নিজের অপরাধ বহন করবে।

অধ্যায় দেখুন কপি




লেবীয় পুস্তক 7:18
31 ক্রস রেফারেন্স  

তোমাদের উত্তোলনীয় উপহার খামারের শস্যের মত ও পরিপূর্ণ আঙ্গুর-কুণ্ডের মত তোমাদের পক্ষে ধরা হবে।


আর বিদেশীর হাত থেকেও এই রকম পশু নিয়ে আল্লাহ্‌র উদ্দেশে ভক্ষ্যরূপে কোরবানী করো না, কেননা তাদের শরীরে খুঁত আছে, সুতরাং তাদের মধ্যে খুঁত আছে বলে সেসব তোমাদের পক্ষে কবুল করা হবে না।


আর ভূচর প্রত্যেক কীট ঘৃণার বস্তু; তা অখাদ্য হবে।


তিনি নিজের দেহে আমাদের সমস্ত গুনাহ্‌ ক্রুশের উপরে বহন করলেন, যেন আমরা গুনাহ্‌র পক্ষে মৃত্যুবরণ করে ধার্মিকতার পক্ষে জীবিত হই; তাঁরই ক্ষত দ্বারা তোমরা সুস্থতা লাভ করেছ।


তেমনি মসীহ্‌ও ‘অনেকের গুনাহ্‌র ভার তুলে নেবার’ জন্য একবারই কোরবানী হয়েছেন; তিনি দ্বিতীয় বার আসবেন, গুনাহ্‌ মাফের জন্য নয়, কিন্তু যারা আগ্রহ সহকারে তাঁর অপেক্ষা করে, তাদের নাজাতের জন্য আসবেন।


আর তিনি যে খৎনা-চিহ্ন পেয়েছিলেন, তা ছিল তাঁর ঈমানের ধার্মিকতার চিহ্ন, যে ঈমান খৎনা-না-করানো অবস্থায় থাকতেও তাঁর ছিল। এর উদ্দেশ্য ছিল এই, যেন খৎনা-না-করানো অবস্থায় যারা ঈমান আনে, তিনি তাদের সকলের পিতা হন, যেন তাদের পক্ষে সেই ধার্মিকতা গণনা করা হয়;


তিনি তাদেরকে বললেন, তোমরাই তো মানুষের সাক্ষাতে নিজদেরকে ধার্মিক দেখিয়ে থাক, কিন্তু আল্লাহ্‌ তোমাদের অন্তঃকরণ জানেন; কেননা মানুষের মধ্যে যা উঁচু, তা আল্লাহ্‌র সাক্ষাতে ঘৃণার যোগ্য।


আরও বলছো, দেখ, কেমন বিড়ম্বনা! আর তোমরা তার উপরে ফুঁ দিয়েছ, এই বাহিনীগণের মাবুদ বলেন। আর তোমরা লুণ্ঠিত, খঞ্জ ও রুগ্ন পশুকে উপস্থিত করেছ, এমনভাবে নৈবেদ্য উপস্থিত করছো; আমি কি তোমাদের হাত থেকে তা গ্রাহ্য করবো? মাবুদ এই কথা বলেন।


হায়! তোমাদেরই মধ্যে এক জন যদি কবাট বন্ধ করতো, যেন তোমরা আমার কোরবানগাহ্‌র উপরে বৃথা আগুন জ্বালাতে না পার! তোমাদের উপর আমি সন্তুষ্ট নই, এই কথা বাহিনীগণের মাবুদ বলেন; এবং তোমাদের হাত থেকে আমি নৈবেদ্য গ্রাহ্য করবো না।


তোমরা আমার কাছে পোড়ানো-কোরবানী ও নৈবেদ্য উৎসর্গ করলে আমি তা গ্রাহ্য করবো না এবং তোমাদের পুষ্ট পশুর মঙ্গল-কোরবানীদানেও দৃষ্টিপাত করবো না।


তারা আমার উপহার-কোরবানী নিয়ে তার গোশ্‌ত উৎসর্গ করে ও তা খেয়ে ফেলে; মাবুদ তাদেরকে গ্রাহ্য করেন না; এখন তিনি তাদের অপরাধ স্মরণ করে তাদের গুনাহ্‌র প্রতিফল দেবেন, তারা মিসরে ফিরে যাবে।


যে প্রাণী গুনাহ্‌ করে, সেই মরবে; পিতার অপরাধ পুত্র বহন করবে না; ও পুত্রের অপরাধ পিতা বহন করবে না; ধার্মিকের ধার্মিকতা তার উপরে বর্তাবে ও দুষ্টের নাফরমানী তার উপরে বর্তাবে।


তারা রোজা করলেও আমি তাদের কাতরোক্তি শুনবো না, পোড়ানো-কোরবানী ও নৈবেদ্য কোরবানী করলেও তাদেরকে গ্রাহ্য করবো না, কিন্তু আমিই তলোয়ার, দুর্ভিক্ষ ও মহামারী দ্বারা তাদেরকে সংহার করবো।


মাবুদ এই জাতির বিষয়ে এই কথা বলেন, তারা এভাবেই ভ্রমণ করতে ভালবাসে, নিজ নিজ পা থামায় নি; এই কারণে মাবুদ তাদেরকে গ্রাহ্য করেন না; তিনি এখন তাদের অপরাধ স্মরণ করবেন, তাদের গুনাহ্‌গুলোর প্রতিফল দেবেন।


যে ব্যক্তি গরু কোরবানী করে, সে হত্যা করে; যে ব্যক্তি ভেড়ার বাচ্চা জবেহ্‌ করে, সে কুকুরের গলা ভেঙ্গে ফেলে; যে ব্যক্তি নৈবেদ্য কোরবানী করে, সে শূকরের রক্ত দেয়; যে ব্যক্তি সুগন্ধি ধূপ জ্বালায়, সে মিথ্যা দেবতার শুকরিয়া করে; হ্যাঁ, তারা নিজ নিজ পথ মনোনীত করেছে এবং তাদের প্রাণ নিজ নিজ ঘৃণার বস্তুতে প্রীত হয়;


তারা কবর-স্থানে বসে, গুপ্ত স্থানে রাত যাপন করে; তারা শূকরের গোশ্‌ত ভোজন করে ও তাদের পাত্রে ঘৃণিত মাংসের ঝোল থাকে;


আর তুমি যে সব গরু কিংবা ভেড়ার শরীরের কোন অংশ অস্বাভাবিক ভাবে বড় কিংবা ছোট হলে তা স্বেচ্ছাদত্ত উপহার হিসেবে কোরবানী করতে পার, কিন্তু মানতের জন্য তা কবুল করা হবে না।


এবং তাদেরকে ওদের পবিত্র বস্তু ভোজন দ্বারা দোষ-কোরবানীর দায়ে ভারগ্রস্ত করবে না; কেননা আমি মাবুদ তাদের পবিত্রকারী।


আর তুমি আপন খালার কিংবা ফুফুর ইজ্জত নষ্ট করো না; তা করলে তোমার নিকটবর্তী আত্মীয়ার অসম্মান করা হয়, তারা উভয়েই নিজ নিজ অপরাধ বহন করবে।


আর যদি কেউ আপন বোনকে, পিতৃকন্যা কিংবা মাতৃকন্যাকে গ্রহণ করে ও উভয়ে উভয়ের আবরণীয় দেখে তবে তা লজ্জাস্কর বিষয়; তারা নিজের জাতির সন্তানদের সাক্ষাতে উচ্ছিন্ন হবে; আপন বোনের ইজ্জত নষ্ট করাতে সে তার অপরাধ বহন করবে।


কিন্তু যদি কাপড় না ধোয় ও গোসল না করে তবে সে তার অপরাধ বহন করবে।


তখন হারুন মূসাকে বললেন, দেখ, ওরা আজ মাবুদের উদ্দেশে নিজ নিজ গুনাহ্‌-কোরবানী ও নিজ নিজ পোড়ানো-কোরবানীর দিয়েছে, আর আমার প্রতি এরকম ঘটলো; যদি আমি আজ গুনাহ্‌-কোরবানী ভোজন করতাম তবে মাবুদের দৃষ্টিতে তা কি ভাল মনে হত?


সেই গুনাহ্‌-কোরবানীর গোশ্‌ত তোমরা পবিত্র স্থানে ভোজন কর নি কেন? তা তো অতি পবিত্র এবং মণ্ডলীর অপরাধ বহন করে মাবুদের সম্মুখে কাফ্‌ফারা করার জন্য তা তিনি তোমাদেরকে দিয়েছেন।


আর যদি কেউ মাবুদের হুকুম অনুসারে নিষিদ্ধ এমন কোন কাজ করে গুনাহ্‌ করে তবে সে তা না জানলেও দোষী, সে নিজের অপরাধ বহন করবে।


আর যে গোশ্‌তে কোন নাপাক বস্তুর স্পর্শ লাগে তা ভোজন করা যাবে না, আগুনে পুড়িয়ে দিতে হবে। অন্য গোশ্‌ত প্রত্যেক পাক-পবিত্র লোকের খাদ্য।


দুষ্টদের কোরবানী মাবুদের ঘৃণার বিষয়; কিন্তু সরলদের মুনাজাত তাঁর সন্তোষজনক।


আর যখন তোমরা মাবুদের উদ্দেশে মঙ্গল-কোরবানী দাও, তখন গ্রাহ্য হবার জন্য কোরবানী দিও।


আমাদের অনুসরণ করো:

বিজ্ঞাপন


বিজ্ঞাপন