Biblia Todo Logo
অনলাইন বাইবেল

- বিজ্ঞাপন -




রোমীয় 9:30 - কিতাবুল মোকাদ্দস

30 তবে আমরা কি বলবো? অ-ইহুদীরা, যারা ধার্মিকতার জন্য কঠোরভাবে চেষ্ট করতো না, তারা ধার্মিকতা লাভ করেছে, ঈমানের মধ্য দিয়ে ধার্মিকতা লাভ করেছে;

অধ্যায় দেখুন কপি


আরো সংস্করণ

বাংলা সমকালীন সংস্করণ

30 তাহলে আমরা কী বলব? অইহুদিরা, যারা ধার্মিকতা লাভের জন্য চেষ্টা করেনি কিন্তু তা পেয়েছে, তা এমন ধার্মিকতা, যা বিশ্বাসের দ্বারা পাওয়া যায়।

অধ্যায় দেখুন কপি

পবিএ বাইবেল CL Bible (BSI)

30 অন্যান্য জাতি, যারা ধার্মিকতা অর্জনের কোন চেষ্টাই করত না তারা ধার্মিকতা লাভ করেছে।

অধ্যায় দেখুন কপি

পবিত্র বাইবেল O.V. (BSI)

30 তবে আমরা কি বলিব? পরজাতীয়েরা, যাহারা ধার্ম্মিকতার অনুধাবন করিত না, তাহারা ধার্ম্মিকতা পাইয়াছে, বিশ্বাসমূলক ধার্ম্মিকতা পাইয়াছে;

অধ্যায় দেখুন কপি

পবিত্র বাইবেল

30 তাহলে এসবের অর্থ কি? অর্থ এই, যারা অইহুদী তারা ঈশ্বরের সাক্ষাতে ধার্মিক প্রতিপন্ন হবার কোন চেষ্টা করে নি; তাদেরই ঈশ্বর ধার্মিক প্রতিপন্ন করলেন। তাদের বিশ্বাসের জন্য তারা ধার্মিক প্রতিপন্ন হল।

অধ্যায় দেখুন কপি

ইন্ডিয়ান রিভাইজড ভার্সন (IRV) - বেঙ্গলী

30 তারপর আমরা কি বলব? অযিহূদীয়রা, যারা ধার্মিকতার অনুশীলন করত না, তারা ধার্ম্মিকতা পেয়েছে, বিশ্বাস সমন্ধ ধার্ম্মিকতা পেয়েছে;

অধ্যায় দেখুন কপি




রোমীয় 9:30
28 ক্রস রেফারেন্স  

এবং মসীহ্‌তেই যেন আমাকে দেখতে পাওয়া যায়; আমার নিজের ধার্মিকতা, যা শরীয়ত থেকে প্রাপ্য, তা যেন আমার না হয়, কিন্তু যে ধার্মিকতা মসীহের উপর ঈমানের মধ্য দিয়ে আসে— ঈমানের উপর ভিত্তি করে যে ধার্মিকতা আল্লাহ্‌ থেকে পাওয়া যায়, তা-ই যেন আমার হয়।


ঈমানের জন্যই নূহ্‌, যা যা তখন দেখা যাচ্ছিল না, এমন বিষয়ে হুকুম পেয়ে ভক্তিযুক্ত ভয়ে আবিষ্ট হয়ে আপন পরিবারের রক্ষার জন্য একটি জাহাজ নির্মাণ করলেন এবং দুনিয়াকে তা দ্বারা দোষী করলেন ও নিজে ঈমান অনুরূপ ধার্মিকতার অধিকারী হলেন।


তবুও বুঝেছি, শরীয়ত অনুযায়ী কাজের জন্য নয়, কেবল ঈসা মসীহে ঈমান আনার মধ্য দিয়েই মানুষকে ধার্মিক বলে গ্রহণ করা হয়। সেজন্য আমরাও মসীহ্‌ ঈসাতে ঈমানদার হয়েছি, যেন শরীয়ত অনুযায়ী কাজের জন্য নয়, কিন্তু মসীহে ঈমান আনার জন্য ধার্মিক বলে গৃহিত হই; কারণ শরীয়ত অনুযায়ী কাজের জন্য কোন মানুষকে ধার্মিক বলে গ্রহণ করা হবে না।


আর তিনি যে খৎনা-চিহ্ন পেয়েছিলেন, তা ছিল তাঁর ঈমানের ধার্মিকতার চিহ্ন, যে ঈমান খৎনা-না-করানো অবস্থায় থাকতেও তাঁর ছিল। এর উদ্দেশ্য ছিল এই, যেন খৎনা-না-করানো অবস্থায় যারা ঈমান আনে, তিনি তাদের সকলের পিতা হন, যেন তাদের পক্ষে সেই ধার্মিকতা গণনা করা হয়;


সেই সময়ে তোমরা মসীহ্‌ থেকে পৃথক ছিলে, ইসরাইলের লোক হিসেবে যে অধিকার সেই অধিকারের বাইরে ছিলে এবং প্রতিজ্ঞাযুক্ত নিয়মগুলোর সঙ্গে তোমাদের কোন সম্পর্ক ছিল না; তোমাদের কোন আশা ছিল না আর তোমরা দুনিয়াতে আল্লাহ্‌বিহীন ছিলে।


কারণ আমরা পাক-রূহের দ্বারা ঈমানের মধ্য দিয়ে ধার্মিকতা লাভের প্রত্যাশা নিয়ে অপেক্ষা করছি।


আর ইশাইয়া খুব সাহসের সঙ্গে বলেন, “যারা আমার খোঁজ করে নি, তারা আমাকে পেয়েছে, যারা আমার কাছে জিজ্ঞাসা করে নি, তাদেরকে দর্শন দিয়েছি।”


কিন্তু ঈমানের মধ্য দিয়ে যে ধার্মিকতা তা এই রকম বলে, মনে মনে বলো না, ‘কে বেহেশতে আরোহণ করবে?’— অর্থাৎ মসীহ্‌কে নামিয়ে আনবার জন্য কে বেহেশতে আরোহণ করবে;— অথবা ‘কে পাতালে নামবে?’—


তবে আমরা কি বলবো? আল্লাহ্‌ কি অন্যায় করেছেন? তা নিশ্চয় না।


তোমরা, যারা ধার্মিকতার অনুগামী, যারা মাবুদের খোঁজ করছো, তোমরা আমার কথায় কান দাও; তোমাদের যে শৈল থেকে কেটে নেওয়া হয়েছে ও যে কূপের ছিদ্র থেকে খুঁড়ে তোলা হয়েছে, তার প্রতি দৃষ্টিপাত কর।


কেননা অ-ইহুদীরা যা করে থাকে সেই-ভাবে লমপটতা, সুখাভিলাষ, মদ্যপান, রঙ্গরসপূর্ণ ভোজ-উৎসব ও ঘৃণ্য মূর্তিপূজা করে যে কাল তোমরা কাটিয়েছ, তা-ই যথেষ্ট।


কিন্তু তুমি, হে আল্লাহ্‌র লোক, এসব থেকে পালিয়ে যাও; এবং ধার্মিকতা, ভক্তি, ঈমান, মহব্বত, ধৈর্য, মৃদুভাব— এই সমস্ত বিষয়ের জন্য কঠোরভাবে চেষ্টা কর।


এই রকম শরীয়ত মসীহের কাছে আনবার জন্য আমাদের পরিচালক গোলাম হয়ে উঠলো, যেন আমরা ঈমান দ্বারা ধার্মিক গণিত হই।


আর ঈমানের কারণে আল্লাহ্‌ অ-ইহুদীদের ধার্মিক গণনা করেন, পাক-কিতাব আগেই তা দেখে ইব্রাহিমের কাছে পূর্বেই ইঞ্জিল জানানো হয়েছিল, যথা, “তোমাতে সমস্ত জাতি দোয়া লাভ করবে”।


কারণ লোকে অন্তরে ঈমান আনে, ধার্মিকতার জন্য এবং মুখে স্বীকার করে, নাজাতের জন্য।


কিন্তু ইসরাইল ধার্মিকতার শরীয়তের জন্য কঠোরভাবে চেষ্টা করেও সেই শরীয়ত পর্যন্ত পৌঁছায় নি।


অতএব ঈমানের মধ্য দিয়ে ধার্মিক পরিগণিত হওয়াতে আমাদের ঈসা মসীহের মধ্য দিয়ে আল্লাহ্‌র সঙ্গে আমাদের শান্তি স্থাপিত হয়েছে;


আর এই কারণে তা তাঁর পক্ষে ধার্মিকতা বলে গণিত হল।


কারণ শরীয়ত দ্বারা নয়, কিন্তু ঈমানের ধার্মিকতা দ্বারা ইব্রাহিম বা তাঁর বংশের কাছে দুনিয়ার উত্তরাধিকারী হবার ওয়াদা করা হয়েছিল।


ভাল, এই ‘ধন্য’ শব্দ কি খৎনা-করানো লোকের প্রতি বর্তে, না খৎনা-না-করানো লোকের প্রতিও বর্তে? কারণ আমরা বলি, ইব্রাহিমের ঈমানের জন্যই তাঁকে ধার্মিক বলে গণনা করা হয়েছিল।


কিন্তু আমাদের অধার্মিকতা যদি আল্লাহ্‌র ধার্মিকতাকে নিশ্চিত করে, তবে কি বলবো? আল্লাহ্‌, যিনি ক্রোধে প্রতিফল দেন, তিনি কি অন্যায় করে থাকেন? তা নিশ্চয় না, —আমি সাধারণ মানুষের মত কথা বলছি—


যে ধার্মিকতা ও দয়ার অনুগামী হয়, সে জীবন, ধার্মিকতা ও সম্মান পায়।


দুষ্টদের পথ মাবুদের ঘৃণাস্পদ; কিন্তু তিনি ধার্মিকতার অনুগামীকে ভালবাসেন।


আমাদের অনুসরণ করো:

বিজ্ঞাপন


বিজ্ঞাপন