Biblia Todo Logo
অনলাইন বাইবেল

- বিজ্ঞাপন -




রোমীয় 3:5 - কিতাবুল মোকাদ্দস

5 কিন্তু আমাদের অধার্মিকতা যদি আল্লাহ্‌র ধার্মিকতাকে নিশ্চিত করে, তবে কি বলবো? আল্লাহ্‌, যিনি ক্রোধে প্রতিফল দেন, তিনি কি অন্যায় করে থাকেন? তা নিশ্চয় না, —আমি সাধারণ মানুষের মত কথা বলছি—

অধ্যায় দেখুন কপি


আরো সংস্করণ

বাংলা সমকালীন সংস্করণ

5 কিন্তু যদি আমাদের অধার্মিকতা ঈশ্বরের ধার্মিকতাকে আরও স্পষ্ট করে প্রকাশ করে, তাহলে আমরা কী বলব? ঈশ্বর আমাদের উপরে তাঁর ক্রোধ নিয়ে এসে অন্যায় করেছেন? (আমি মানবিক যুক্তি প্রয়োগ করছি।)

অধ্যায় দেখুন কপি

পবিএ বাইবেল CL Bible (BSI)

5 যদি আমাদের অধর্মের ফলে ঈশ্বরের ধার্মিকতা প্রমাণিত হয়, তাহলে আমরা কি বলব, আমাদের উপর ঈশ্বরের ক্রোধ অন্যায্য? আমি সাধারণ মানুষের মতই এ কথা বলছি।

অধ্যায় দেখুন কপি

পবিত্র বাইবেল O.V. (BSI)

5 কিন্তু আমাদের অধার্ম্মিকতা যদি ঈশ্বরের ধার্ম্মিকতা সাব্যস্ত করে, তবে কি বলিব? ঈশ্বর যিনি ক্রোধে প্রতিফল দেন, তিনি কি অন্যায়ী? —আমি মানুষের মত কহিতেছি—

অধ্যায় দেখুন কপি

পবিত্র বাইবেল

5 আমরা যখন অন্যায় করি তখন আরো স্পষ্টভাবে জানা যায় যে ঈশ্বর ন্যায়পরায়ণ। তবে কি আমরা বলব যে ঈশ্বর যখন আমাদের শাস্তি দেন তখন অন্যায় করেন? কারো কারো মনে যেমন চিন্তা থাকে আমি সেই রকম বলছি।

অধ্যায় দেখুন কপি

ইন্ডিয়ান রিভাইজড ভার্সন (IRV) - বেঙ্গলী

5 কিন্তু আমাদের অধার্মিকতা ঈশ্বরের ধার্ম্মিকতা বুঝতে সাহায্য করে, আমরা তখন কি বলব? ঈশ্বর অধার্ম্মিক নয় যিনি ক্রোধে প্রতিফল দেন, তিনি কি অন্যায় করেন? আমি মানুষের বিচার অনুযায়ী বলছি।

অধ্যায় দেখুন কপি




রোমীয় 3:5
32 ক্রস রেফারেন্স  

মানুষের দুর্বলতার দরুন আমি মানুষের মত কথা বলছি। কারণ, তোমরা যেমন আগে অধর্মের লক্ষ্যে নিজ নিজ অঙ্গপ্রত্যঙ্গ নাপাকীতা ও অধর্মের কাছে গোলাম হিসেবে তুলে দিয়েছিলে, তেমনি এখন পবিত্রতার লক্ষ্যে নিজ নিজ অঙ্গপ্রত্যঙ্গ ধার্মিকতার কাছে গোলাম হিসেবে তুলে দাও।


হে ভাইয়েরা, মানুষের জীবনে সাধারণত যা ঘটে তেমনি একটি দৃষ্টান্ত দিচ্ছি। একবার যখন মানুষের চুক্তিপত্র স্থিরীকৃত হয় তখন কেউ তা বাতিল করে না, কিংবা তাতে নতুন কথা যোগ করে না।


আমি কি মানুষের ক্ষমতায় এসব কথা বলছি? অথবা শরীয়তেও কি এই কথা বলে না?


তবে কি বলবো? শরীয়ত কি গুনাহ্‌? কোন ক্রমেই নয়; বরং গুনাহ্‌ কি, তা আমি জানতাম না, কেবল শরীয়ত দ্বারা তা জানতে পেরেছি; কেননা “লোভ করো না,” এই কথা যদি শরীয়ত না বলতো তবে লোভ কি তা জানতাম না।


তবে দৈহিক দিক থেকে আমাদের আদিপিতা যে ইব্রাহিম তাঁর সম্বন্ধে কি বলবো, তিনি কি পেয়েছেন?


কিন্তু তোমার কঠিন ভাব এবং অপরিবর্তনশীল অন্তর অনুসারে তুমি তোমার নিজের জন্য সেই গজবের দিনের জন্য এমন শাস্তি সঞ্চয় করছো, যখন আল্লাহ্‌র ন্যায়বিচার প্রকাশ পাবে।


মাবুদ স্বগৌরব-রক্ষণে উদ্যোগী আল্লাহ্‌, তিনি প্রতিফলদাতা; মাবুদ প্রতিফলদাতা ও ক্রোধশালী; মাবুদ তাঁর বিরুদ্ধবাদীদের প্রতিফল দেন, আপন দুশমনদের জন্য ক্রোধ সঞ্চয় করেন।


হে বেহেশত আনন্দ কর, হে পবিত্র লোকেরা, হে প্রেরিতেরা, নবীরা, তোমরা তার বিষয়ে আনন্দ কর; কেননা সে তোমাদের প্রতি যে অন্যায় করেছে, আল্লাহ্‌ তার প্রতিকার করেছেন।


আর তারা আল্লাহ্‌র গোলাম মূসার গজল ও মেষশাবকের গজল গায়, বলে, “মহৎ ও আশ্চর্য তোমার কাজগুলো, হে প্রভু আল্লাহ্‌, সর্বশক্তিমান; ন্যায্য ও সত্য তোমার পথগুলো, হে জাতিদের বাদশাহ্‌!


ইফিষে পশুদের সঙ্গে যে যুদ্ধ করেছি, তা যদি মানুষের মত করে থাকি, তবে তাতে আমার কি লাভ হল? মৃতেরা যদি পুনরুত্থিত না হয়, তবে “এসো, আমরা ভোজন পান করি, কেননা আগামীকল্য মারা যাব”।


হে প্রিয়জনেরা তোমরা নিজেরা প্রতিশোধ নিও না, বরং আল্লাহ্‌কে সেই শাস্তি দিতে দাও, কারণ লেখা আছে, “প্রতিশোধ নেওয়া আমারই কাজ, আমিই প্রতিফল দেব, এই কথা প্রভু বলেন।”


তবে কি বলবো? রহমতের বৃদ্ধি যেন হয় এজন্য কি গুনাহে লিপ্ত থাকব? নিশ্চয় তা নয়।


আর আমরা জানি, শরীয়ত যা কিছু বলে, তা শরীয়তের অধীন লোকদেরকে বলে; যেন প্রত্যেক মুখ বন্ধ হয় এবং সমস্ত দুনিয়া আল্লাহ্‌র বিচারের অধীন হয়।


কিন্তু আমার মিথ্যায় যদি আল্লাহ্‌র সত্য তাঁর গৌরবার্থে উপচে পড়ে, তবে আমিও বা এখন গুনাহ্‌গার বলে আর বিচারের সম্মুখীন হচ্ছি কেন?


দুষ্টের সঙ্গে ধার্মিকের বিনাশ করা, এই রকম কাজ আপনার কাছ থেকে দূরে থাকুক; ধার্মিককে দুষ্টের সমান করা আপনার কাছ থেকে দূরে থাকুক। সমস্ত দুনিয়ার বিচারকর্তা কি ন্যায়বিচার করবেন না?


আল্লাহ্‌ কি বিচারবিরুদ্ধ কাজ করেন? সর্বশক্তিমান কি ন্যায়বিচার বিকৃত করেন?


কিন্তু আল্লাহ্‌ আমাদের প্রতি তাঁর নিজের মহব্বত দেখিয়েছেন; কারণ আমরা যখন গুনাহ্‌গার ছিলাম, তখনও মসীহ্‌ আমাদের জন্য প্রাণ দিলেন।


এই পরিপ্রেক্ষিতে আমরা কি বলবো? আল্লাহ্‌ যখন আমাদের সপক্ষ, তখন আমাদের বিপক্ষ কে?


তবে আমরা কি বলবো? অ-ইহুদীরা, যারা ধার্মিকতার জন্য কঠোরভাবে চেষ্ট করতো না, তারা ধার্মিকতা লাভ করেছে, ঈমানের মধ্য দিয়ে ধার্মিকতা লাভ করেছে;


কিন্তু আল্লাহ্‌র পরিচারক বলে সর্ব বিষয়ে নিজদেরকে যোগ্য পাত্র হিসাবে প্রমাণ করছি, বিপুল ধৈর্যে, নানা প্রকার ক্লেশে, অনটনে, সঙ্কটে,


কারণ দেখ, আল্লাহ্‌র ইচ্ছা অনুসারে যে মনোদুঃখ তোমাদের হয়েছে, তা তোমাদের পক্ষে কত একাগ্রতা সাধন করেছে, আর নির্দোষ বলে প্রমাণ করার কেমন ইচ্ছা, কেমন বিরক্তি, কেমন ভয়, কেমন অনুরাগ, কেমন গভীর আগ্রহ, আর অন্যায়ের শাস্তি দেবার কেমন ইচ্ছা হয়েছিল! সর্ববিষয়ে তোমরা নিজেদেরকে ঐ ব্যাপারে নির্দোষ দেখিয়েছ।


কারণ আমি যা ভেঙ্গে ফেলেছি তা-ই যদি পুনর্বার গাঁথি তবে নিজেকেই অপরাধী বলে দাঁড় করাই।


আমাদের অনুসরণ করো:

বিজ্ঞাপন


বিজ্ঞাপন