Biblia Todo Logo
অনলাইন বাইবেল

- বিজ্ঞাপন -




রোমীয় 3:27 - কিতাবুল মোকাদ্দস

27 অতএব গর্ব করার আর কি আছে? কিছুই নেই। কিরূপ শরীয়ত দ্বারা? কাজের শরীয়ত দ্বারা? না, তা নয়; কিন্তু ঈমানের শরীয়ত দ্বারা।

অধ্যায় দেখুন কপি


আরো সংস্করণ

বাংলা সমকালীন সংস্করণ

27 তাহলে গর্বের স্থান কোথায়? তা বর্জন করা হয়েছে। কোন নীতির দ্বারা? তা কি বিধান পালনের জন্য? না, কিন্তু বিশ্বাসের কারণে।

অধ্যায় দেখুন কপি

পবিএ বাইবেল CL Bible (BSI)

27 তাহলে আমাদের অহমিকার দম্ভ প্রকাশের সুযোগ কোথায়? সে সুযোগ সমূলে বিনষ্ট হয়ে গেছে কোন যুক্তিতে? শাস্ত্রবিধি পালনের ভিত্তিতে? না, তা নয়, বিশ্বাসের ভিত্তিতে।

অধ্যায় দেখুন কপি

পবিত্র বাইবেল O.V. (BSI)

27 অতএব শ্লাঘা কোথায় রহিল? তাহা দূরীকৃত হইল। কিরূপ ব্যবস্থা দ্বারা? কার্য্যের ব্যবস্থা দ্বারা? না; কিন্তু বিশ্বাসের ব্যবস্থা দ্বারা।

অধ্যায় দেখুন কপি

পবিত্র বাইবেল

27 সেজন্য গর্ব করার মত আমাদের কিছুই রইল না, কারণ বিধি-ব্যবস্থা পালনের দ্বারা নয়, বিশ্বাসের ব্যবস্থা দ্বারা গর্ব করার পথ রুদ্ধ হল।

অধ্যায় দেখুন কপি

ইন্ডিয়ান রিভাইজড ভার্সন (IRV) - বেঙ্গলী

27 তবে গর্ব কোথায় থাকলো? তা দূর হয়েছে। কিন্তু কিসের জন্য নেই? কাজের জন্য কি? না; কিন্তু বিশ্বাসের আইনের জন্যই।

অধ্যায় দেখুন কপি




রোমীয় 3:27
26 ক্রস রেফারেন্স  

তুমি যে শরীয়ত নিয়ে গর্ববোধ করছো, তুমি কি শরীয়ত লঙ্ঘন দ্বারা আল্লাহ্‌র অসম্মান করছো না?


কারণ ইব্রাহিম যদি কাজের জন্যই ধার্মিক পরিগণিত হয়ে থাকেন, তবে গর্ব করার বিষয় তাঁর আছে;


কিন্তু পাক-কিতাব সমস্তই গুনাহ্‌র শক্তির অধীনে বন্দী করে রেখেছে, যেন প্রতিজ্ঞার ফল ঈসা মসীহে ঈমানের মধ্য দিয়েই ঈমানদারদেরকে দেওয়া যায়।


তুমি হয় তো ইহুদী নামে আখ্যাত, মূসার শরীয়তের উপরে নির্ভর করছো, আল্লাহ্‌কে নিয়ে গর্ববোধ করছো,


অতএব আমি এই নিয়ম দেখতে পাচ্ছি যে, সৎকর্ম করতে ইচ্ছা করলেও মন্দ আমার কাছে উপস্থিত হয়।


তবুও বুঝেছি, শরীয়ত অনুযায়ী কাজের জন্য নয়, কেবল ঈসা মসীহে ঈমান আনার মধ্য দিয়েই মানুষকে ধার্মিক বলে গ্রহণ করা হয়। সেজন্য আমরাও মসীহ্‌ ঈসাতে ঈমানদার হয়েছি, যেন শরীয়ত অনুযায়ী কাজের জন্য নয়, কিন্তু মসীহে ঈমান আনার জন্য ধার্মিক বলে গৃহিত হই; কারণ শরীয়ত অনুযায়ী কাজের জন্য কোন মানুষকে ধার্মিক বলে গ্রহণ করা হবে না।


কেননা কে তোমাকে অন্যদের থেকে বিশিষ্ট করে তোলে? তোমার এমন কি আছে যা দান হিসাবে পাও নি? আর যখন পেয়েছ তখন পাও নি বলে শ্লাঘা কেন করছো?


তা যখন রহমতের মধ্য দিয়েই হয়ে থাকে, তখন তা আর কাজের মাধ্যমে অর্জিত হয় নি; নতুবা রহমত আর রহমত রইলো না।


কারণ মূসা লিখেছেন, শরীয়ত পালনের মধ্য দিয়ে যে ধার্মিকতা আসে, যে ব্যক্তি সেই ধার্মিকতা অনুযায়ী চলে, সে শরীয়তের দ্বারাই জীবিত থাকবে।


কারণ কি? কারণ হল তারা ঈমানের মধ্য দিয়ে সেই ধার্মিকতার জন্য কঠোরভাবে চেষ্টা করে নি, কিন্তু কর্ম দ্বারা কঠোরভাবে চেষ্টা করতো।


যখন সন্তানেরা ভূমিষ্ঠ হয় নি এবং ভাল-মন্দ কিছুই করে নি, তখনও যেন আল্লাহ্‌র নির্বাচনের উদ্দেশ্য চলতে থাকে এবং তা কর্ম হেতু নয়, কিন্তু যিনি আহ্বান করেছেন তাঁর ইচ্ছা হেতু,


কেননা মসীহ্‌ ঈসাতে জীবনদাতা পাক-রূহের যে নিয়ম, তা আমাকে গুনাহ্‌ ও মৃত্যুর নিয়ম থেকে মুক্ত করেছে।


আমাদের ঈসা মসীহের মধ্য দিয়ে আমি আল্লাহ্‌র শুকরিয়া করি! অতএব আমি মনের দিক দিয়ে আল্লাহ্‌র শরীয়তের গোলামী করি, কিন্তু দেহের দিক দিয়ে গুনাহের নিয়মের গোলামী করি।


কিন্তু আমার অঙ্গপ্রত্যঙ্গে অন্য রকম এক নিয়ম দেখতে পাচ্ছি; তা আমার মনের নিয়মের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে এবং গুনাহ্‌র যে নিয়ম আমার অঙ্গপ্রত্যঙ্গে আছে, আমাকে তার বন্দী গোলাম করে রাখে।


আর আমরা জানি, শরীয়ত যা কিছু বলে, তা শরীয়তের অধীন লোকদেরকে বলে; যেন প্রত্যেক মুখ বন্ধ হয় এবং সমস্ত দুনিয়া আল্লাহ্‌র বিচারের অধীন হয়।


যে কেউ পুত্রের উপর ঈমান আনে, সে অনন্ত জীবন পেয়েছে; কিন্তু যে কেউ পুত্রকে অমান্য করে, সে জীবন দেখতে পাবে না, কিন্তু আল্লাহ্‌র গজব তার উপরে অবস্থিতি করবে।


যে ঈমান আনে ও বাপ্তিস্ম নেয়, সে নাজাত পাবে; কিন্তু যে ঈমান আনে না, তার বিচার করে শাস্তি দেওয়া যাবে।


তুমি নিজের যেসব কাজের জন্য আমার কাছে অপরাধিনী হয়েছ, তার জন্য সেদিন লজ্জিত হবে না; কেননা সেই সময়ে আমি তোমার অহংকারযুক্ত উল্লাসকারী লোকদের তোমার কাছ থেকে হরণ করবো; তাতে তুমি আমার পবিত্র পর্বতে আর অহঙ্কার করবে না।


এইভাবে তিনি এখন বর্তমানকালে তাঁর ধার্মিকতা দেখান, যেন তিনি নিজে যেমন ধার্মিক তেমনি যে কেউ ঈসাতে ঈমান আনে, তাকেও ধার্মিকরূপে গণনা করেন।


কিন্তু ইসরাইল ধার্মিকতার শরীয়তের জন্য কঠোরভাবে চেষ্টা করেও সেই শরীয়ত পর্যন্ত পৌঁছায় নি।


আমাদের অনুসরণ করো:

বিজ্ঞাপন


বিজ্ঞাপন