রূতের বিবরণ 2:1 - কিতাবুল মোকাদ্দস

¹ নয়মীর স্বামী ইলীমেলকের গোষ্ঠীর এক জন সম্মানিত ধনবান জ্ঞাতি ছিলেন; তাঁর নাম বোয়স।

আরো সংস্করণ

বাংলা সমকালীন সংস্করণ

¹ নয়মীর স্বামী ইলীমেলকের পরিবারের একজন সম্ভ্রান্ত লোক ছিলেন, যাঁর নাম বোয়স।

পবিএ বাইবেল CL Bible (BSI)

¹ বেথলেহেমে বোয়স নামে একজন ধনী আর প্রভাবশালী ব্যক্তি ছিলেন। তিনি ছিলেন নয়মীর আত্মীয়। নয়মীর স্বামী ইলীমেলকের দিক থেকে ছিল এই আত্মীয়তা।

পবিত্র বাইবেল O.V. (BSI)

¹ নয়মীর স্বামী ইলীমেলকের গোষ্ঠীর এক জন ভদ্র ধনবান জ্ঞাতি ছিলেন; তাঁহার নাম বোয়স।

পবিত্র বাইবেল

¹ বৈৎ‌লেহমে একজন ধনী বাস করত। তার নাম বোয়স। ইলীমেলক পরিবারের অন্তর্গত নয়মীর ঘনিষ্ঠ আত্মীয়স্বজনদের মধ্যে বোয়স ছিল একজন।

ইন্ডিয়ান রিভাইজড ভার্সন (IRV) - বেঙ্গলী

¹ নয়মীর স্বামী ইলীমেলকের গোষ্ঠীর এক জন ভদ্র ধনী লোক ছিলেন; তাঁর নাম বোয়স।

রূতের বিবরণ 2:1 ক্রস রেফারেন্স

রূতের বিবরণ 4:21

সল্‌মোনের পুত্র বোয়স; বোয়সের পুত্র ওবেদ; ওবেদের পুত্র ইয়াসি;

রূতের বিবরণ 3:12

আর আমি মুক্তিকর্তা জ্ঞাতি, এই কথা সত্যি; কিন্তু আমা থেকেও নিকট-সম্পর্কীয় আর এক জন জ্ঞাতি আছে।

রূতের বিবরণ 3:2

সম্প্রতি যে বোয়সের বাঁদীদের সঙ্গে তুমি ছিলে, তিনি কি আমাদের জ্ঞাতি নন? দেখ, তিনি আজ রাতে খামারে যব ঝাড়বেন।

মথি 1:5

সল্‌মোনের পুত্র বোয়স, রাহবের গর্ভজাত; বোয়সের পুত্র ওবেদ, রূতের গর্ভজাত; ওবেদের পুত্র ইয়াসির;

রূতের বিবরণ 1:2

সেই পুরুষ লোকটির নাম ইলীমেলক, তার স্ত্রীর নাম নয়মী এবং তার দুই পুত্রের নাম মহলোন ও কিলিয়োন; এরা বেথেলহেম-এহুদানিবাসী ইফ্রাথীয়। এরা মোয়াব দেশে গিয়ে সেখানে থেকে গেল।

লূক 3:32

ইনি ইয়াসিরের পুত্র, ইনি ওবেদের পুত্র, ইনি বোয়সের পুত্র, ইনি সল্‌মোনের পুত্র, ইনি নহশোনের পুত্র,

ইয়োব 31:25

সম্পদের বৃদ্ধি হয়েছে বলে, হাতে সমৃদ্ধি লাভ হয়েছে বলে যদি আনন্দ করে থাকি,

ইয়োব 1:3

তাঁর সাত হাজার ভেড়া, তিন হাজার উট, পাঁচ শত জোড়া বলদ ও পাঁচ শত গাধী, এই পশুধন এবং অনেক গোলাম-বাঁদী ছিল; বস্তুত পূর্বদেশের লোকদের মধ্যে সেই ব্যক্তি সবচেয়ে মহান ছিলেন।

রূতের বিবরণ 2:2

পরে মোয়াবীয়া রূৎ নয়মীকে বললো, নিবেদন করি, আমি ক্ষেতে গিয়ে যার দৃষ্টিতে অনুগ্রহ লাভ করি, তার পিছে পিছে শস্যের পড়ে-থাকা শীষ কুড়াই। নয়মী বললো, বৎসে, যাও।

২ রাজাবলি 15:20

আর আসেরিয়ার বাদশাহ্‌কে দেবার জন্য মনহেম ইসরাইল থেকে ও সমস্ত ধনশালী ব্যক্তির কাছ থেকে ঐ রূপা আদায় করলেন, প্রত্যেকের কাছ থেকে পঞ্চাশ পঞ্চাশ শেকল রূপা নিলেন। তখন আসেরিয়ার বাদশাহ্‌ ফিরে গেলেন, দেশে রইলেন না।