Biblia Todo Logo
অনলাইন বাইবেল

- বিজ্ঞাপন -




মথি 5:22 - কিতাবুল মোকাদ্দস

22 কিন্তু আমি তোমাদেরকে বলছি, যে কেউ আপন ভাইয়ের প্রতি ক্রোধ করে, সে বিচারের দায়ে পড়বে; আর যে কেউ আপন ভাইকে বলে, ‘রে নির্বোধ,’ সে মহাসভার বিচারের দায়ে পড়বে। আর যে কেউ বলে, ‘রে মূঢ়,’ সে দোজখের আগুনের দায়ে পড়বে।

অধ্যায় দেখুন কপি


আরো সংস্করণ

বাংলা সমকালীন সংস্করণ

22 কিন্তু আমি তোমাদের বলছি, যে তার ভাইয়ের উপরে ক্রোধ করে, সে বিচারের দায়ে পড়বে। এছাড়াও, কেউ যদি তার ভাইকে বলে, ‘ওরে অপদার্থ,’ তাকে মহাসভায় জবাবদিহি করতে হবে। আবার, কেউ যদি বলে, ‘তুই মূর্খ,’ সে নরকের আগুনের দায়ে পড়বে।

অধ্যায় দেখুন কপি

পবিএ বাইবেল CL Bible (BSI)

22 কিন্তু আমি এখন তোমাদের বলছি, যে তার ভাইদের উপর রাগ করে তারও দন্ড হবে। আর ভাইকে হেয় করে যে কথা বলবে তাকে বিচার সভায় হাজির করা হবে। যে তার ভাইকে মূর্খ বলে গাল দেবে, নরকের জ্বলন্ত আগুনেই তার স্থান হবে।

অধ্যায় দেখুন কপি

পবিত্র বাইবেল O.V. (BSI)

22 কিন্তু আমি তোমাদিগকে কহিতেছি, যে কেহ আপন ভ্রাতার প্রতি ক্রোধ করে, সে বিচারের দায়ে পড়িবে; আর যে কেহ আপন ভ্রাতাকে বলে, ‘রে নির্ব্বোধ,’ সে মহাসভার দায়ে পড়িবে। আর যে কেহ বলে, ‘রে মূঢ়,’ সে অগ্নিময় নরকের দায়ে পড়িবে।

অধ্যায় দেখুন কপি

পবিত্র বাইবেল

22 কিন্তু আমি তোমাদের বলছি, যদি কেউ কোনো লোকের প্রতি ক্রুদ্ধ হয় বিচারে তাকে তার জবাবদিহি করতে হবে। আর কেউ যদি কোন লোককে বলে, ‘ওরে মূর্খ’ (অর্থাৎ নির্বোধ) তবে তাকে ইহুদী মহাসভার সামনে তার জবাব দিতে হবে। কেউ যদি কাউকে বলে ‘তুমি পাষণ্ড,’ তবে তাকে নরকের আগুনেই তার জবাব দিতে হবে।

অধ্যায় দেখুন কপি

ইন্ডিয়ান রিভাইজড ভার্সন (IRV) - বেঙ্গলী

22 কিন্তু আমি তোমাদের বলছি, যে কেউ নিজের ভাইয়ের প্রতি রাগ করে, সে বিচারের দায়ে পড়বে; আর যে কেউ নিজের ভাইকে বলে, রে বোকা, সে মহাসভার দায়ে পড়বে। আর যে কেউ বলে রে মূর্খ সে নরকের আগুনের দায়ে পড়বে।

অধ্যায় দেখুন কপি




মথি 5:22
93 ক্রস রেফারেন্স  

যে বলে, আমি নূরে আছি, আর আপন ভাইকে ঘৃণা করে, সে এখনও অন্ধকারে রয়েছে।


জিহ্বাও আগুনের মত; আমাদের অঙ্গগুলোর মধ্যে জিহ্বা অধর্মের দুনিয়া হয়ে রয়েছে; তা সমস্ত দেহকে কলঙ্কিত করে ও প্রকৃতির চক্রকে প্রজ্বলিত করে এবং নিজে দোজখের আগুনে জ্বলে উঠে।


তারা যেন কারো নিন্দা না করে, নির্বিরোধ ও শান্ত স্বভাব বিশিষ্ট হয় এবং সকল মানুষের কাছে সমপূর্ণ মৃদুতা দেখায়।


আর যারা শরীরটা মেরে ফেলতে পারে কিন্তু রূহ্‌ মেরে ফেলতে পারে না তাদেরকে ভয় করো না; কিন্তু যিনি রূহ্‌ ও শরীর উভয়ই দোজখে বিনষ্ট করতে পারেন, বরং তাঁকেই ভয় কর।


আমার বেহেশতী পিতাও তোমাদের প্রতি এরকম করবেন, যদি তোমরা প্রত্যেক জন অন্তঃকরণের সঙ্গে আপন আপন ভাইকে মাফ না কর।


মন্দের বদলে মন্দ করো না এবং নিন্দার বদলে নিন্দা করো না; বরং দোয়া কর, কেননা দোয়ার অধিকারী হবার জন্যই তোমাদের আহ্বান করা হয়েছে।


ভাইদের মহব্বত করার ব্যাপারে পরস্পর স্নেহশীল হও; সমাদরে এক জন অন্যকে শ্রেষ্ঠ জ্ঞান কর।


তিনি অপমানিত হলে প্রতিউত্তরে অপমান করতেন না; দুঃখভোগের সময় প্রতিশোধ নেবার ভয়ও দেখান নি, কিন্তু যিনি ন্যায় অনুসারে বিচার করেন, তাঁর উপর আস্থা রাখতেন।


তখন পিতর তাঁর কাছে এসে বললেন, প্রভু, আমার ভাই আমার কাছে কত বার অপরাধ করলে আমি তাকে মাফ করবো? কি সাত বার পর্যন্ত?


তারা ঘৃণার কথা দিয়ে আমাকে ঘিরে ফেলেছে, এবং অকারণে আমার সঙ্গে যুদ্ধ করেছে।


ক্রোধ থেকে নিবৃত্ত হও, ক্রোধ ত্যাগ কর, রুষ্ট হয়ো না, হলে কেবল দুষ্কার্য করবে।


কিন্তু প্রধান ফেরেশতা মিকাইল যখন মূসার দেহের বিষয়ে শয়তানের সঙ্গে বাদানুবাদ করলেন, তখন অপবাদের অভিযোগ আরোপ করতে সাহস করলেন না, কিন্তু বললেন, প্রভু তোমাকে ভর্ৎসনা করুন।


এতে কারা আল্লাহ্‌র সন্তান এবং কারা শয়তানের সন্তান তা প্রকাশ হয়ে পড়ে; যে কেউ সঠিক কাজ না করে এবং যে ব্যক্তি আপন ভাইকে মহব্বত না করে, সে আল্লাহ্‌র লোক নয়।


আবার এপিকিউরীয় ও স্টোয়িকীয় কয়েক জন দার্শনিক তাঁর সঙ্গে তর্কবিতর্ক করতে লাগল। আর কেউ কেউ বললো, এই বাচালটা কি বলতে চায়? আর কেউ কেউ বললো, ওকে বিজাতীয় দেবতাদের প্রচারক বলে মনে হয়; কারণ তিনি ঈসা ও পুনরুত্থান বিষয়ক সুসমাচার তবলিগ করতেন।


যেন কেউ অন্যায় করে এই ব্যাপারে কোন ভাইকে না ঠকায়; কেননা প্রভু এই সমস্ত অন্যায়ের প্রতিফল দিয়ে থাকেন; এই কথা তো আমরা আগে তোমাদেরকে বলেছি ও সাবধান করে দিয়েছি।


তখন প্রধান ইমামেরা ও সমস্ত মহাসভা ঈসাকে হত্যা করার জন্য তাঁর বিরুদ্ধে সাক্ষ্য খোঁজ করলো, কিন্তু পেল না।


তখন প্রধান ইমামেরা এবং সমস্ত মহাসভা ঈসাকে হত্যা করার জন্য তাঁর বিরুদ্ধে মিথ্যাসাক্ষ্য খোঁজ করলো,


কেননা তোমার দেশের মধ্যে দরিদ্রের অভাব হবে না; অতএব আমি তোমাকে এই হুকুম দিচ্ছি, তুমি তোমার দেশে তোমার ভাইয়ের প্রতি, তোমার দুঃখী ও দীনহীনের প্রতি, তোমার হাত অবশ্য খুলে রাখবে।


অতএব প্রধান ইমামেরা ও ফরীশীরা সভা করে বলতে লাগল, আমরা কি করি? এই ব্যক্তি তো অনেক চিহ্ন-কাজ করছে।


পরে মৃত্যু ও পাতালকে আগুনের হ্রদে নিক্ষেপ করা হল; এই আগুনের হ্রদই হল দ্বিতীয় মৃত্যু।


ইনি সেই মূসা, যিনি বনি-ইসরাইলকে এই কথা বলেছিলেন, “আল্লাহ্‌ তোমাদের জন্য তোমাদের ভাইদের মধ্য থেকে আমার মত এক জন নবীকে উৎপন্ন করবেন।”


তবে কাকে ভয় করবে, তা বলে দেই; হত্যা করার পর দোজখে নিক্ষেপ করতে যাঁর ক্ষমতা আছে, তাঁকেই ভয় কর; হ্যাঁ, আমি তোমাদেরকে বলছি, তাঁকেই ভয় কর।


কিন্তু আমি তোমাদেরকে বলছি, তোমরা নিজ নিজ দুশমনদেরকে মহব্বত করো এবং যারা তোমাদেরকে নির্যাতন করে, তাদের জন্য মুনাজাত করো;


কিন্তু আমি তোমাদেরকে বলছি, কোন কসমই খেয়ো না; বেহেশতের নামে কসম খেয়ো না, কেননা তা আল্লাহ্‌র সিংহাসন; দুনিয়ার নামে কসম খেয়ো না, কেননা তা তাঁর পাদপীঠ।


আর দেখ, বেহেশত থেকে এই বাণী হল, ‘ইনিই আমার প্রিয় পুত্র, এঁর উপরেই আমি সন্তুষ্ট।’


তোমার ভাই ইয়াকুবের প্রতি কৃত দৌরাত্ম্যের জন্য তুমি লজ্জায় আচ্ছন্ন ও চিরকালের জন্য উচ্ছিন্ন হবে।


জ্ঞানবান ভয় করে মন্দ থেকে সরে যায়; কিন্তু হীনবুদ্ধি অসতর্ক ও দুঃসাহসী।


যদি আমি বন্ধুর অপকার করে থাকি, (বরং যে অকারণে আমার দুশমন, তাকেও উদ্ধার করেছি), তবে দুশমন দৌঁড়ে আমার প্রাণ ধরুক,


কিন্তু তার ভাইয়েরা যখন দেখলো যে, পিতা তাদের চেয়ে ইউসুফকে বেশি ভালবাসেন, তখন তাকে হিংসা করতে লাগল, তার সঙ্গে ভালভাবে কথা বলতে পারতো না।


যদি কেউ আপন ভাইকে এমন গুনাহ্‌ করতে দেখে যা মৃত্যুজনক নয়, তবে সে যাচ্ঞা করবে এবং আল্লাহ্‌ তাকে জীবন দেবেন— যারা মৃত্যুজনক গুনাহ্‌ করে না, তাদেরকেই দেবেন। মৃত্যুজনক গুনাহ্‌ আছে, সেই বিষয়ে আমি বলি না যে, তাকে ফরিয়াদ করতে হবে।


কিন্তু হে অসার মানুষ, তুমি কি জানতে চাও যে, কাজ ছাড়া ঈমান কোন কাজের নয়?


দেখো, যিনি কথা বলেন, তাঁর কথা শুনতে অসম্মত হয়ো না; কারণ যিনি দুনিয়াতে সাবধানবাণী বলেছিলেন, তাঁর কথা শুনতে অসম্মত হওয়াতে যখন ঐ লোকেরা রক্ষা পায় নি, তখন যিনি বেহেশত থেকে আমাদের সাবধান করছেন, তাঁর কথা অগ্রাহ্য করলে আমরা যে রক্ষা পাব না, তা কত না নিশ্চিত!


এবং নিজ সিদ্ধতায় চালিত হয়ে যারা তাঁর বাধ্য তাদের সকলের অনন্ত নাজাতের কারণ হয়ে উঠলেন;


বা চোর বা লোভী বা মাতাল বা কটুভাষী বা প্রবঞ্চক, তারা আল্লাহ্‌র রাজ্যে অধিকার পাবে না।


কিন্তু ভাইয়ের বিরুদ্ধে ভাই আদালতে যায়, তা আবার অ-ঈমানদারদের কাছে!


পরে তাঁরা তাঁদেরকে এনে মহাসভার মধ্যে দাঁড় করালেন, আর মহা-ইমাম তাঁদেরকে জিজ্ঞাসা করলেন, বললেন,


কিন্তু এরকম হল, যেন তাদের শরীয়তে লেখা এই কালাম পূর্ণ হয়, “তারা অকারণে আমাকে ঘৃণা করেছে”।


ইহুদীরা জবাবে তাঁকে বললো, আমরা কি ঠিকই বলি না যে, তুমি এক জন সামেরীয় ও তোমাকে বদ-রূহে পেয়েছে?


লোকেরা জবাবে বললো, তোমাকে ভূতে পেয়েছে, কে তোমাকে হত্যা করতে চেষ্টা করছে?


আর প্রধান ইমামেরা খুব ভোরে প্রাচীন নেতাদের, আলেমদের ও সমস্ত মহাসভার সংগে পরামর্শ করে ঈসাকে বেঁধে নিয়ে গিয়ে পীলাতের হাতে তুলে দিল।


পরে তিনি বাম দিকে স্থিত লোকদেরকেও বলবেন, ওহে শাপগ্রস্ত লোকেরা, আমার কাছ থেকে দূর হও, শয়তানের ও তার দূতদের জন্য যে অনন্ত আগুন প্রস্তুত করা গেছে, তার মধ্যে যাও।


সাপের দল, কালসাপের বংশেরা, তোমরা কেমন করে বিচারে দোজখের আজাব এড়াবে?


হ্যাঁ, আলেম ও ফরীশীরা, ভণ্ডরা, ধিক্‌ তোমাদেরকে! কারণ এক জনকে ইহুদী-ধর্মাবলম্বী করার জন্য তোমরা সাগরে ও স্থলে পরিভ্রমণ করে থাক; আর যখন কেউ তোমাদের ধর্ম-মতে আসে তখন তাকে তোমাদের চেয়ে দ্বিগুণ দোজখী করে তোল।


তিনি কথা বলছেন, এমন সময়ে দেখ, একখানি উজ্জ্বল মেঘ তাঁদেরকে ছায়া করলো, আর দেখ, সেই মেঘ থেকে এই বাণী হল, ‘ইনিই আমার প্রিয় পুত্র, এঁতেই আমি প্রীত, এঁর কথা শোন’।


কিন্তু ফরীশীরা তা শুনে বললো, এই ব্যক্তি আর কিছুতে নয়, কেবল বদ-রূহ্‌দের অধিপতি বেল্‌সবূলের দ্বারাই বদ-রূহ্‌ ছাড়ায়।


কিন্তু তোমরা মানুষ থেকে সাবধান থেকো; কেননা তারা তোমাদেরকে বিচার-সভার লোকদের হাতে ধরিয়ে দেবে এবং তাদের মজলিস-খানায় কশাঘাত করবে।


কিন্তু তোমার ভাইয়ের দুর্দিনে, তার বিষম দুর্দশার দিনে, তার দিকে তুচ্ছদৃষ্টি করো না; এহুদার সন্তানদের বিনাশের দিনে তাদের বিষয়ে আনন্দ করো না এবং সঙ্কটের দিনে অহংকারের কথা বলো না।


তখন বখতে-নাসার ক্রোধে পরিপূর্ণ হলেন এবং শদ্রক, মৈশক ও অবেদ্‌নগোর বিরুদ্ধে তাঁর মুখ ভয়ঙ্কর হল; তিনি বলে দিলেন ও হুকুম করলেন, অগ্নিকুণ্ড যে পরিমাণে উত্তপ্ত আছে, তার চেয়ে যেন সাত গুণ বেশি উত্তপ্ত করা হয়;


তখন বখতে-নাসার ক্রোধে ও কোপে শদ্রক, মৈশক ও অবেদ্‌-নগোকে আনতে হুকুম করলেন; তাতে তাদেরকে বাদশাহ্‌র সম্মুখে আনা হল।


অকারণে যারা আমার দুশমন, তারা আমাকে পাখির মত শিকার করেছে।


ডিমে তা না দিলেও যেমন তিতির পাখি বাচ্চাদের সংগ্রহ করে, তেমনি সেই ব্যক্তি যে অসৎ উপায়ে ধন সঞ্চয় করে, সেই ধন অর্ধেক বয়সে তাকে ছেড়ে যাবে এবং শেষকালে সে মূঢ় হয়ে পড়বে।


হীনবুদ্ধির ওষ্ঠ ঝগড়া সঙ্গে করে নিয়ে আসে, তার মুখ প্রহার ডেকে আনে।


নরপশু জানে না, নির্বোধ তা বোঝে না।


যারা অকারণে আমার বিদ্বেষী, তারা আমার মাথার চুলের চেয়েও বেশি; আমার ধ্বংসকারী মিথ্যাবাদী দুশমনেরা বলবান; আমি যা অপহরণ করি নি, তাও আমাকে ফিরিয়ে দিতে হল।


কারণ সে দেখে যে, জ্ঞানবানেরা মরে, হীনবুদ্ধি ও অসাড় অন্তরের লোক নির্বিশেষে বিনষ্ট হয়, তারা অন্যদের জন্য নিজেদের ধন রেখে যায়।


আমার দুশমনদেরকে আমার বিষয়ে অন্যায় আনন্দ করতে দিও না, যারা অকারণে আমাকে হিংসা করে, তাদেরকে ভ্রুকুটি করতে দিও না।


যেসব লোক তোমার অপেক্ষা করে, তারা লজ্জিত হবে না; যারা অকারণে বেঈমানী করে, তারাই লজ্জিত হবে।


মূঢ় মনে মনে বলেছে, “আল্লাহ্‌ নেই”। তারা নষ্ট, তারা ঘৃণার কাজ করেছে; সৎকর্ম করে এমন কেউই নেই।


আর আমি তাদেরকে বললাম বিভিন্ন জাতির কাছে আমাদের যে ইহুদী ভাইদের বিক্রি করা হয়েছিল, তাদেরকে আমরা সাধ্যানুসারে মুক্ত করেছি; এখন তোমাদের ভাইদেরকে তোমরাই কি বিক্রি করবে? আমাদের কাছে কি তাদেরকে বিক্রি করা হবে? তাতে তারা নীরব হল, কোন উত্তর দিতে পারল না।


তখন আসা ঐ দর্শকের প্রতি অসন্তুষ্ট হয়ে তাঁকে কারাগারে আটক করে রাখলেন; কেননা ঐ কথার দরুন তিনি তাঁর প্রতি ক্রুদ্ধ হয়েছিলেন। আর ঐ সময়ে আসা লোকদের মধ্যেও কতকগুলো লোকের প্রতি দৌরাত্ম করলেন।


তখন, ‘আমি পৈতৃক অধিকার আপনাকে দেব না,’ যিষ্রিয়েলীয় নাবোতের উচ্চারিত এই কথায় আহাব বিষণ্ন ও রুষ্ট হয়ে তাঁর বাড়িতে আসলেন এবং বিছানায় শুয়ে রইলেন, মুখ ফিরিয়ে থাকলেন, খাদ্য গ্রহণ করলেন না।


শিমিয়ি বদদোয়া দিতে দিতে এই কথা বললো, যা, যা, তুই রক্তপাতী, তুই পাষণ্ড।


পরে দাউদ নিজের পরিজনদের দোয়া করার জন্য ফিরে আসলেন; তখন তালুতের কন্যা মীখল দাউদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে বাইরে এসে বললেন, আজ ইসরাইলের বাদশাহ্‌ কেমন সমাদৃত হলেন; কোন অসারচিত্ত লোক যেমন প্রকাশ্যভাবে বিবস্ত্র হয়, তেমনি তিনি আজ নিজের ভৃত্যদের বাঁদীদের সম্মুখে বিবস্ত্র হলেন।


এতে তার ভাইয়েরা তাকে বললো, তুই কি সত্যিই আমাদের বাদশাহ্‌ হবি? আমাদের উপরে সত্যি কর্তৃত্ব করবি? ফলে তারা তার স্বপ্ন ও তার কথার জন্য তাকে আরও হিংসা করতে লাগল।


তোমার আল্লাহ্‌ মাবুদ তোমার সকল বংশানুসারে তোমাকে যে সমস্ত নগর দেবেন, সেসব নগরের প্রবেশ পথে তুমি তোমার জন্য বিচারকদের ও কর্মকর্তাদের নিযুক্ত করবে; আর তারা ন্যায্য বিচারে লোকদের বিচার করবে।


আর দেশের মধ্যে অর্থাৎ এহুদার প্রাচীর-বেষ্টিত বিভিন্ন নগরে বিচারকর্তা নিযুক্ত করলেন।


যখন দিন হল, তখন লোকদের প্রাচীনদের সমাজ, প্রধান ইমামেরা আলেমরা একত্র হল এবং তাদের মাহ্‌ফিলের মধ্যে তাঁকে আনালো, আর বললো, তুমি যদি সেই মসীহ্‌ হও, তবে আমাদেরকে বল।


পরে তাঁদেরকে সভা থেকে বাইরে যেতে হুকুম দিয়ে তাঁরা পরস্পর এই পরামর্শ করতে লাগলেন,


এই কথা শুনে তাঁরা খুব ভোরে বায়তুল-মোকাদ্দসে প্রবেশ করে উপদেশ দিতে লাগলেন। ইতোমধ্যে মহা-ইমাম ও তাঁর সঙ্গীরা এসে মহাসভাকে এবং বনি-ইসরাইলদের সমস্ত প্রাচীনদলকে ডেকে একত্র করলেন এবং ওঁদেরকে নিয়ে আসার জন্য কারাগারে লোক পাঠালেন।


আর তারা লোক সাধারণকে, প্রাচীন নেতৃবর্গদের ও আলেমদেরকে উত্তেজিত করে তুললো এবং স্তিফানকে আক্রমণ করে ধরলো। তারা তাঁকে মহাসভাতে নিয়ে গেল,


তখন যারা সভায় বসেছিল, তারা সকলে তাঁর প্রতি এক দৃষ্টে চেয়ে দেখল, তাঁর মুখ ফেরেশতার মুখের মত।


কিন্তু পরদিন, ইহুদীরা তাঁর উপর কি জন্য দোষারোপ করছে সেই বিষয়ে নিশ্চিত হবার জন্য প্রধান সেনাপতি তাঁকে মুক্ত করলেন ও প্রধান ইমামদের ও সমস্ত মহা-সভাকে একত্র হতে হুকুম দিলেন এবং পৌলকে নামিয়ে তাঁদের কাছে উপস্থিত করলেন।


আর পৌল মহাসভার দিকে একদৃষ্টে চেয়ে বললেন, হে ভাইয়েরা, আজ পর্যন্ত আমি সর্ব বিষয়ে সৎবিবেকে আল্লাহ্‌র সম্মুখে জীবন যাপন করে আসছি।


নতুবা এই উপস্থিত লোকেরাই বলুক, আমি মহাসভার সম্মুখে দাঁড়ালে এরা আমার কি অপরাধ পেয়েছে?


আমাদের অনুসরণ করো:

বিজ্ঞাপন


বিজ্ঞাপন