Biblia Todo Logo
অনলাইন বাইবেল

- বিজ্ঞাপন -




প্রেরিত্‌ 13:39 - কিতাবুল মোকাদ্দস

39 আর মূসার শরীয়তের মধ্য দিয়ে তোমরা যেসব বিষয়ে ধার্মিক গণিত হতে পারতে না, যে কেউ ঈমান আনে, সে সেসব বিষয়ে এই ব্যক্তিতেই ধার্মিক গণিত হয়।

অধ্যায় দেখুন কপি


আরো সংস্করণ

বাংলা সমকালীন সংস্করণ

39 যীশুর মাধ্যমে প্রত্যেকজন, যারা বিশ্বাস করে, তারা সেইসব বিষয় থেকে নির্দোষ গণ্য হয়।

অধ্যায় দেখুন কপি

পবিএ বাইবেল CL Bible (BSI)

39 যারা এই কথা বিশ্বাস করবে, তাদের প্রত্যেকেই ঈশ্বর যীশুর মাধ্যমে পাপের দণ্ড থেকে মুক্তি দান করবেন। মোশির বিধানে এই মুক্তিলাভের কোন সম্ভাবনা নেই।

অধ্যায় দেখুন কপি

পবিত্র বাইবেল O.V. (BSI)

39 আর মোশির ব্যবস্থাতে তোমরা যে সকল বিষয়ে ধার্ম্মিক গণিত হইতে পারিতে না, যে কেহ বিশ্বাস করে, সে সেই সকল বিষয়ে এই ব্যক্তিতেই ধার্ম্মিক গণিত হয়।

অধ্যায় দেখুন কপি

ইন্ডিয়ান রিভাইজড ভার্সন (IRV) - বেঙ্গলী

39 আর মোশির ব্যবস্থা দিয়ে আপনারা পাপের ক্ষমা পাননি, কিন্তু যে কেউ সেই ব্যক্তিকে বিশ্বাস করবে সে পাপের ক্ষমা লাভ করবে।

অধ্যায় দেখুন কপি




প্রেরিত্‌ 13:39
40 ক্রস রেফারেন্স  

তবুও বুঝেছি, শরীয়ত অনুযায়ী কাজের জন্য নয়, কেবল ঈসা মসীহে ঈমান আনার মধ্য দিয়েই মানুষকে ধার্মিক বলে গ্রহণ করা হয়। সেজন্য আমরাও মসীহ্‌ ঈসাতে ঈমানদার হয়েছি, যেন শরীয়ত অনুযায়ী কাজের জন্য নয়, কিন্তু মসীহে ঈমান আনার জন্য ধার্মিক বলে গৃহিত হই; কারণ শরীয়ত অনুযায়ী কাজের জন্য কোন মানুষকে ধার্মিক বলে গ্রহণ করা হবে না।


কেননা মসীহ্‌ই শরীয়তের পরিণাম যেন তাঁর উপর যারা ঈমান আনে তাদের প্রত্যেককে ধার্মিক বলে গ্রহণ করা যায়।


কারণ শরীয়ত মানুষের গুনাহ্‌-স্বভাবের দরুন দুর্বল হওয়াতে যা করতে পারে নি, আল্লাহ্‌ নিজে তা করেছেন, নিজের পুত্রকে মানুষের মত গুনাহ্‌-স্বভাব দিয়ে পাঠিয়ে দিলেন এবং তাঁর পুত্রকে গুনাহ্‌-কোরবানী হিসেবে পাঠিয়ে দিয়ে দৈহিকভাবে গুনাহ্‌র দণ্ডাজ্ঞা করেছেন,


কেননা শরীয়ত কোন কিছুকেই পূর্ণতা দান করে নি— অন্য দিকে এমন এক শ্রেষ্ঠ প্রত্যাশা দেওয়া হয়েছে, যার মধ্য দিয়ে আমরা আল্লাহ্‌র কাছে উপস্থিত হই।


কারণ লোকে অন্তরে ঈমান আনে, ধার্মিকতার জন্য এবং মুখে স্বীকার করে, নাজাতের জন্য।


অতএব এখন, যারা মসীহ্‌ ঈসাতে আছে তাদের প্রতি কোন দণ্ডাজ্ঞা নেই।


শরীয়ত তো আল্লাহ্‌র গজবকে ডেকে নিয়ে আসে; কিন্তু যেখানে শরীয়ত নেই, সেখানে শরীয়ত লঙ্ঘন করার প্রশ্নও নেই।


আর আমরা জানি, শরীয়ত যা কিছু বলে, তা শরীয়তের অধীন লোকদেরকে বলে; যেন প্রত্যেক মুখ বন্ধ হয় এবং সমস্ত দুনিয়া আল্লাহ্‌র বিচারের অধীন হয়।


আর শরীয়ত এর পরে পাশে উপস্থিত হল, যেন অপরাধের পরিমাণ বাড়ে; কিন্তু যেখানে গুনাহ্‌র পরিমাণ বেড়ে গেল, সেখানে রহমত আরও উপচে পড়লো;


সুতরাং সমপ্রতি তাঁর রক্তে যখন ধার্মিক গণিত হয়েছি, তখন আমরা কত সুনিশ্চিত যে, তাঁর দ্বারা আল্লাহ্‌র আজাব থেকে রেহাই পাব।


কারণ শরীয়ত মূসার মধ্য দিয়ে দেওয়া হয়েছিল, রহমত ও সত্য ঈসা মসীহের মধ্য দিয়ে উপস্থিত হয়েছে।


আর প্রত্যেক ইমাম প্রতিদিন সেবাকর্ম করার এবং একই রকম নানা কোরবানী বার বার দেবার জন্য দাঁড়ায়; সেসব কোরবানী কখনও গুনাহ্‌ দূর করতে পারে না।


কারণ ষাঁড়ের বা ছাগলের রক্ত যে গুনাহ্‌ দূর করে দেবে তা হতেই পারে না।


অতএব ঈমানের মধ্য দিয়ে ধার্মিক পরিগণিত হওয়াতে আমাদের ঈসা মসীহের মধ্য দিয়ে আল্লাহ্‌র সঙ্গে আমাদের শান্তি স্থাপিত হয়েছে;


আমাদের পক্ষেও তা গণিত হবে, কেননা যিনি আমাদের প্রভু ঈসাকে মৃতদের মধ্য থেকে পুনরুজ্জীবিত করেছেন, আমরা তাঁর উপরে ঈমান এনেছি।


তাঁর পক্ষে নবীরা সকলে এই সাক্ষ্য দিয়েছেন, যে কেউ তাঁতে ঈমান আনে, সে তাঁর নামের গুণে গুনাহের মাফ পায়।


তোমার গোলামকে বিচারে এনো না, তোমার সাক্ষাতে তো কোন প্রাণী ধার্মিক নয়।


তবে আল্লাহ্‌র কাছে মানুষ কেমন করে ধার্মিক হবে? স্ত্রীলোকের সন্তান কেমন করে বিশুদ্ধ হবে?


যদিও আমি ধার্মিক হই, আমার কথাই আমাকে দোষী করবে; যদিও আমি সিদ্ধ হই, তা-ই আমার কুটিলতার প্রমাণ হবে।


আমি পুনরায় সকলের কাছে এই সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, যাকে খৎনা করানো হয়, সে সমস্ত শরীয়ত পালন করতে বাধ্য।


আর ঈমানের কারণে আল্লাহ্‌ অ-ইহুদীদের ধার্মিক গণনা করেন, পাক-কিতাব আগেই তা দেখে ইব্রাহিমের কাছে পূর্বেই ইঞ্জিল জানানো হয়েছিল, যথা, “তোমাতে সমস্ত জাতি দোয়া লাভ করবে”।


আমি তো শরীয়তের দ্বারা শরীয়তের উদ্দেশে মরেছি, যেন আল্লাহ্‌র উদ্দেশে জীবিত থাকতে পারি।


আর তোমরা কেউ কেউ সেই ধরনের লোক ছিলে; কিন্তু তোমরা ঈসা মসীহের নামে ও আমাদের আল্লাহ্‌র রূহে তোমাদের ধৌত করা হয়েছে, পবিত্র করা হয়েছ ও ধার্মিক বলে গণনা করা হয়েছ।


কিন্তু ইসরাইল ধার্মিকতার শরীয়তের জন্য কঠোরভাবে চেষ্টা করেও সেই শরীয়ত পর্যন্ত পৌঁছায় নি।


সত্যি, সত্যি, আমি তোমাদেরকে বলছি, যে ব্যক্তি আমার কালাম শুনে ও যিনি আমাকে পাঠিয়েছেন তাঁর উপর ঈমান আনে, সে অনন্ত জীবন পেয়েছে এবং তাকে বিচারে আনা হবে না; সে মৃত্যু থেকে জীবনে পার হয়ে গেছে।


আমি তোমাদেরকে বলছি, এই ব্যক্তি ধার্মিক গণিত হয়ে নিজের বাড়িতে নেমে গেল, ঐ ব্যক্তি নয়; কেননা যে কেউ নিজেকে উঁচু করে, তাকে নত করা যাবে; কিন্তু যে নিজেকে নত করে, তাকে উঁচু করা যাবে।


তিনি তাকে বললেন, যথার্থ উত্তর করলে; তা-ই কর, তাতে জীবন পাবে।


আর দেখ, এক জন আলেম উঠে তাঁর পরীক্ষা করে বললো, হুজুর, কি করলে আমি অনন্ত জীবনের অধিকারী হব?


দেখ, তার প্রাণ অহংকারে ফুলে উঠেছে, তার অন্তর সরল নয়, কিন্তু ধার্মিক ব্যক্তি তার ঈমান দ্বারাই বাঁচবে।


মিসর দেশ থেকে তাদের পূর্বপুরুষদেরকে হাত ধরে বের করে আনবার দিনে আমি তাদের সঙ্গে যে নিয়ম স্থির করেছিলাম, সেই নিয়মানুসারে নয়; আমি তাদের স্বামী হলেও তারা আমার সেই নিয়ম লঙ্ঘন করলো, মাবুদ এই কথা বলেন।


তিনি তাঁর প্রাণের শ্রমফল দেখবেন, তৃপ্ত হবেন; আমার ধার্মিক গোলাম নিজের জ্ঞান দিয়ে অনেককে ধার্মিক করবেন, এবং তিনিই তাদের অপরাধগুলো বহন করবেন।


যেহেতু শরীয়তের কাজ দ্বারা কোন প্রাণী তাঁর সাক্ষাতে ধার্মিক বিবেচিত হবে না, কেননা শরীয়ত দ্বারা গুনাহ্‌র জ্ঞান জন্মে।


আমাদের অনুসরণ করো:

বিজ্ঞাপন


বিজ্ঞাপন