তবুও বুঝেছি, শরীয়ত অনুযায়ী কাজের জন্য নয়, কেবল ঈসা মসীহে ঈমান আনার মধ্য দিয়েই মানুষকে ধার্মিক বলে গ্রহণ করা হয়। সেজন্য আমরাও মসীহ্ ঈসাতে ঈমানদার হয়েছি, যেন শরীয়ত অনুযায়ী কাজের জন্য নয়, কিন্তু মসীহে ঈমান আনার জন্য ধার্মিক বলে গৃহিত হই; কারণ শরীয়ত অনুযায়ী কাজের জন্য কোন মানুষকে ধার্মিক বলে গ্রহণ করা হবে না।
কারণ শরীয়ত মানুষের গুনাহ্-স্বভাবের দরুন দুর্বল হওয়াতে যা করতে পারে নি, আল্লাহ্ নিজে তা করেছেন, নিজের পুত্রকে মানুষের মত গুনাহ্-স্বভাব দিয়ে পাঠিয়ে দিলেন এবং তাঁর পুত্রকে গুনাহ্-কোরবানী হিসেবে পাঠিয়ে দিয়ে দৈহিকভাবে গুনাহ্র দণ্ডাজ্ঞা করেছেন,
আর ঈমানের কারণে আল্লাহ্ অ-ইহুদীদের ধার্মিক গণনা করেন, পাক-কিতাব আগেই তা দেখে ইব্রাহিমের কাছে পূর্বেই ইঞ্জিল জানানো হয়েছিল, যথা, “তোমাতে সমস্ত জাতি দোয়া লাভ করবে”।
আর তোমরা কেউ কেউ সেই ধরনের লোক ছিলে; কিন্তু তোমরা ঈসা মসীহের নামে ও আমাদের আল্লাহ্র রূহে তোমাদের ধৌত করা হয়েছে, পবিত্র করা হয়েছ ও ধার্মিক বলে গণনা করা হয়েছ।
সত্যি, সত্যি, আমি তোমাদেরকে বলছি, যে ব্যক্তি আমার কালাম শুনে ও যিনি আমাকে পাঠিয়েছেন তাঁর উপর ঈমান আনে, সে অনন্ত জীবন পেয়েছে এবং তাকে বিচারে আনা হবে না; সে মৃত্যু থেকে জীবনে পার হয়ে গেছে।
আমি তোমাদেরকে বলছি, এই ব্যক্তি ধার্মিক গণিত হয়ে নিজের বাড়িতে নেমে গেল, ঐ ব্যক্তি নয়; কেননা যে কেউ নিজেকে উঁচু করে, তাকে নত করা যাবে; কিন্তু যে নিজেকে নত করে, তাকে উঁচু করা যাবে।
মিসর দেশ থেকে তাদের পূর্বপুরুষদেরকে হাত ধরে বের করে আনবার দিনে আমি তাদের সঙ্গে যে নিয়ম স্থির করেছিলাম, সেই নিয়মানুসারে নয়; আমি তাদের স্বামী হলেও তারা আমার সেই নিয়ম লঙ্ঘন করলো, মাবুদ এই কথা বলেন।