প্রকাশিত বাক্য 5:12 - কিতাবুল মোকাদ্দস

¹² ‘মেষশাবক, যিনি হত হয়েছিলেন, তিনিই পরাক্রম ও ধন ও জ্ঞান ও শক্তি ও সমাদর ও গৌরব ও শুকরিয়া, এসব গ্রহণ করার যোগ্য।’

আরো সংস্করণ

বাংলা সমকালীন সংস্করণ

¹² তাঁরা উচ্চকণ্ঠে গাইতে লাগলেন, “মেষশাবক, যিনি হত হয়েছিলেন, তিনিই পরাক্রম ও ঐশ্বর্য ও প্রজ্ঞা ও শক্তি ও সম্মান ও মহিমা ও প্রশংসা, গ্রহণ করার যোগ্য!”

পবিএ বাইবেল CL Bible (BSI)

¹² তাঁরা উচ্চকণ্ঠে গাইছিলেনঃসেই নিহত মেষশাবকইক্ষমতা, ঐশ্বর্য, প্রজ্ঞা, পরাক্রমগৌরব, মহিমা ও প্রশস্তি গ্রহণের যোগ্য।”

পবিত্র বাইবেল O.V. (BSI)

¹² তাঁহারা উচ্চৈঃস্বরে কহিলেন, ‘মেষশাবক, যিনি হত হইয়াছিলেন, তিনিই পরাক্রম ও ধন ও জ্ঞান ও শক্তি ও সমাদর ও গৌরব ও ধন্যবাদ, এই সকল গ্রহণ করিবার যোগ্য।’

পবিত্র বাইবেল

¹² তারা উদাত্ত কন্ঠে বলতে লাগলেন: “সেই মেষশাবক, যিনি হত হয়েছিলেন, তিনিই পরাক্রমী, সম্পদ, বিজ্ঞতা, ক্ষমতা, সম্মান, মহিমা ও প্রশংসা পাবার পরম যোগ্য।”

ইন্ডিয়ান রিভাইজড ভার্সন (IRV) - বেঙ্গলী

¹² তাঁরা জোরে চিত্কার করে বলেছিলেন, “যে মেষশিশুকে মেরে ফেলা হয়েছিল, তিনিই ক্ষমতা, ধন, জ্ঞান, শক্তি, সম্মান, গৌরব ও ধন্যবাদ পাবার যোগ্য।”

প্রকাশিত বাক্য 5:12 ক্রস রেফারেন্স

প্রকাশিত বাক্য 5:9

আর তাঁরা একটি নতুন গজল গাইলেন, বললেন, ‘তুমি ঐ কিতাব গ্রহণ করার ও তার সীলমোহরগুলো খুলবার যোগ্য; কেননা তুমি হত হয়েছ এবং নিজের রক্ত দ্বারা সমস্ত বংশ ও ভাষা ও জাতি ও লোকবৃন্দ থেকে আল্লাহ্‌র জন্য লোকদেরকে ক্রয় করেছ;

প্রকাশিত বাক্য 19:1

এই সকলের পরে আমি যেন বেহেশতে স্থিত বিশাল জনসমাগমের মহাধ্বনি শুনলাম, তারা বলছে— হাল্লিলূয়া! নাজাত ও মহিমা ও পরাক্রম আমাদের আল্লাহ্‌রই;

প্রকাশিত বাক্য 4:11

‘হে আমাদের প্রভু ও আমাদের আল্লাহ্‌, তুমিই মহিমা ও সমাদর ও পরাক্রম গ্রহণের যোগ্য; কেননা তুমিই সকলের সৃষ্টি করেছ, এবং তোমার ইচ্ছাতে সকলই অস্তিত্ব লাভ করেছে ও সৃষ্ট হয়েছে।

২ করিন্থীয় 8:9

কেননা তোমরা আমাদের ঈসা মসীহের রহমতের কাজের কথা জ্ঞাত আছ; তিনি ধনবান হলেও তোমাদের জন্য দরিদ্র হলেন, যেন তোমরা তাঁর দরিদ্রতায় ধনবান হও।

প্রকাশিত বাক্য 7:12

‘আমিন; শুকরিয়া ও গৌরব ও জ্ঞান ও প্রশংসা ও সমাদর ও পরাক্রম ও শক্তি যুগপর্যায়ের যুগে যুগে আমাদের আল্লাহ্‌র প্রতি বর্তুক। আমিন।’

যোহন 17:2

তুমি তাঁকে মানুষের উপরে কর্তৃত্ব দিয়েছ, যেন, তুমি যে সমস্ত লোকদের তাঁর হাতে দিয়েছ, তিনি তাদেরকে অনন্ত জীবন দেন।

মথি 28:18

তখন ঈসা কাছে এসে তাঁদের সঙ্গে কথা বললেন। তিনি তাঁদের বললেন, বেহেশতে ও দুনিয়াতে সমস্ত কর্তৃত্ব আমাকে দেওয়া হয়েছে।

প্রকাশিত বাক্য 5:6

পরে আমি দেখলাম, ঐ সিংহাসন ও চার জন প্রাণীর মধ্যে ও প্রাচীনদের মধ্যে একটি মেষশাবক দাঁড়িয়ে আছে, তাঁকে যেন হত্যা করা হয়েছিল; তাঁর সাতটি শিং ও সাতটি চোখ; সেই চোখ সারা দুনিয়াতে প্রেরিত আল্লাহ্‌র সাতটি রূহ্‌।

যোহন 1:29

পরদিন তিনি ঈসাকে তাঁর কাছে আসতে দেখলেন, আর বললেন, ঐ দেখ, আল্লাহ্‌র মেষশাবক, যিনি দুনিয়ার গুনাহ্‌র ভার নিয়ে যান।

প্রকাশিত বাক্য 13:8

তাতে দুনিয়া-নিবাসীদের সমস্ত লোক, যাদের নাম দুনিয়া সৃষ্টির সময় থেকে হত মেষশাবকের জীবন কিতাবে লেখা নেই, তারা তার এবাদত করবে।

প্রকাশিত বাক্য 5:13

পরে আমি আরও শুনলাম, বেহেশতে ও দুনিয়াতে ও দুনিয়ার নিচে ও সমুদ্রের উপরে যেসব সৃষ্ট বস্তু এবং এই সকলের মধ্যে যা কিছু আছে, সমস্ত কিছুই এই কথা বলছে, ‘যিনি সিংহাসনে বসে আছেন, তাঁর প্রতি ও মেষশাবকের প্রতি শুকরিয়া ও সমাদর ও গৌরব ও কর্তৃত্ব যুগপর্যায়ের যুগে যুগে বর্তুক।’

১ তীমথিয় 1:17

যিনি সর্বযুগের বাদশাহ্‌, অক্ষয়, অদৃশ্য, একমাত্র আল্লাহ্‌, যুগপর্যায়ের যুগে যুগে তাঁরই সমাদর ও মহিমা হোক। আমিন।

সখরিয় 13:7

হে তলোয়ার, তুমি আমার পালকের, আমার স্বজাতীয় পুরুষের বিরুদ্ধে জাগ্রত হও, এই কথা বাহিনীগণের মাবুদ বলেন; পালককে আঘাত কর, তাতে পালের মেষেরা ছড়িয়ে পড়বে; আর আমি ক্ষুদ্রদের বিরুদ্ধেও আমার হাত উঠাব।

প্রকাশিত বাক্য 1:6

এবং আমাদের দিয়ে একটি রাজ্য গড়ে তুলেছেন ও তাঁর আল্লাহ্‌ ও পিতার সেবার জন্য ইমাম করেছেন, তাঁর মহিমা ও পরাক্রম যুগপর্যায়ের যুগে যুগে হোক। আমিন।

প্রকাশিত বাক্য 5:8

তিনি যখন কিতাবখানি গ্রহণ করেন, তখন ঐ চার প্রাণী ও চব্বিশ জন প্রাচীন মেষশাবককের সাক্ষাতে সেজ্‌দা করলেন; তাঁদের প্রত্যেকের কাছে একটি বীণা ও সুগন্ধি ধূপে পরিপূর্ণ সোনার বাটি ছিল; সেই ধূপ পবিত্র লোকদের মুনাজাত-স্বরূপ।

প্রকাশিত বাক্য 6:1

পরে আমি দেখলাম, যখন সেই মেষশাবক সেই সাতটি সীলমোহরের মধ্যে প্রথম সীলমোহরটি খুললেন, তখন আমি সেই চার জন প্রাণীর মধ্যে এক জন প্রাণীর মেঘ-গর্জনের মত এই বাণী শুনলাম, এসো।

প্রকাশিত বাক্য 15:3

আর তারা আল্লাহ্‌র গোলাম মূসার গজল ও মেষশাবকের গজল গায়, বলে, “মহৎ ও আশ্চর্য তোমার কাজগুলো, হে প্রভু আল্লাহ্‌, সর্বশক্তিমান; ন্যায্য ও সত্য তোমার পথগুলো, হে জাতিদের বাদশাহ্‌!