5 যে সময়ে তোমরা শিঙ্গা, বাঁশী, বীণা, চতুস্তন্ত্রী, পরিবাদিনী ও মৃদঙ্গ প্রভৃতি সমস্ত রকম যন্ত্রের বাজনার শব্দ শুনবে, সেই সময় বাদশাহ্ বখতে-নাসারের স্থাপিত সোনার মূর্তির সম্মুখে উবুড় হয়ে সেজ্দা করবে।
5 শুনুন আপনারা, রাজার আদেশ—তূরী, বাঁশী, বীণা, মৃদঙ্গ প্রভৃতি নানা বাদ্য একসঙ্গে বেজে উঠলেই আপনারা রাজা নেবুকাডনেজারের স্থাপিত স্বর্ণমূর্তিকে ভূমিষ্ঠ হয়ে প্রণাম ও আরাধনা করবেন।
5 যে সময়ে তোমরা শৃঙ্গ, বংশী, বীণা, চতুস্তন্ত্রী, পরিবাদিনী ও মৃদঙ্গ প্রভৃতি সর্ব্বপ্রকার যন্ত্রের বাদ্যশুনিবে, তৎকালে রাজা নবূখদ্নিৎসরের স্থাপিত স্বর্ণময় প্রতিমার সম্মুখে উপুড় হইয়া প্রণাম করিবে।
5 যে, যখন তোমরা সিঙ্গা, বাঁশী, তারের বাদ্যযন্ত্র, বীণা এবং বড় বাঁশী ও অন্যান্য সমস্ত রকমের বাজনার শব্দ শুনবে, তখন তোমরা অবশ্যই মাটিতে উপুড় হয়ে পড়ে নবূখদনিৎসর যে মুর্ত্তিটি স্থাপন করেছেন, সেই সোনার মুর্ত্তিকে প্রণাম করবে।
এখনও যদি তোমরা শিঙ্গা, বাঁশী, বীণা, চতুস্তন্ত্রী, পরিবাদিনী ও মৃদঙ্গ ইত্যাদি নানা রকম যন্ত্রের বাদ্য শোনামাত্র আমার তৈরি সোনার মূর্তিকে উবুড় হয়ে সেজ্দা করতে প্রস্তুত হও, ভালই; কিন্তু যদি সেজ্দা না কর, তবে তখনই প্রজ্বলিত অগ্নিকুণ্ডে নিক্ষিপ্ত হবে; আর এমন দেবতা কে যে, আমার হাত থেকে তোমাদের উদ্ধার করবে?
হে বাদশাহ্, আপনি এই হুকুম করেছেন, ‘যে কেউ শিঙ্গা, বাঁশী, বীণা, চতুস্তন্ত্রী, পরিবাদিনী ও মৃদঙ্গ প্রভৃতি সমস্ত রকম যন্ত্রের বাজনার শব্দ শুনবে, সে উবুড় হয়ে ঐ সোনার মূর্তিকে সেজ্দা করবে;
অতএব সমস্ত লোক যখন শিঙ্গা, বাঁশী, বীণা, চতুস্তন্ত্রী ও পরিবাদিনী প্রভৃতি সমস্ত রকম যন্ত্রের বাজনার শব্দ শুনলো, তখন সমস্ত লোকবৃন্দ, জাতি ও ভাষাবাদী উবুড় হয়ে বাদশাহ্ বখতে-নাসারের স্থাপিত সোনার মূর্তিকে সেজ্দা করলো।