Biblia Todo Logo
অনলাইন বাইবেল

- বিজ্ঞাপন -




গালাতীয় 3:21 - কিতাবুল মোকাদ্দস

21 তবে শরীয়ত কি আল্লাহ্‌র প্রতিজ্ঞাগুলোর বিরুদ্ধে যায়? অবশ্যই না! ফলত যদি এমন শরীয়ত দেওয়া হত যা জীবন দান করতে পারে, তবে ধার্মিকতা অবশ্যই শরীয়তের মধ্য দিয়ে আসত।

অধ্যায় দেখুন কপি


আরো সংস্করণ

বাংলা সমকালীন সংস্করণ

21 তাহলে বিধান কি ঈশ্বরের সব প্রতিশ্রুতির বিরোধিতা করেছিল? একেবারেই নয়! কারণ জীবনদানের জন্য যদি কোনো বিধান দেওয়া হত, তাহলে বিধানের দ্বারা অবশ্যই ধার্মিকতা উপলব্ধ হত।

অধ্যায় দেখুন কপি

পবিএ বাইবেল CL Bible (BSI)

21 বিধান কি তবে ঈশ্বরের প্রতিশ্রুতির বিরোধী? কখনও নয়। কিন্তু এমন বিধান যদি দেওয়া হত যার জীবনদানের ক্ষমতা আছে, তাহলে মানুষ সেই বিধানের দ্বারাই ধার্মিকতা লাভ করত।

অধ্যায় দেখুন কপি

পবিত্র বাইবেল O.V. (BSI)

21 তবে ব্যবস্থা কি ঈশ্বরের প্রতিজ্ঞা-কলাপের প্রতিকূল? তাহা দূরে থাকুক। ফলতঃ যদি এমন ব্যবস্থা দত্ত হইত, যাহা জীবন দান করিতে পারে, তবে ধার্ম্মিকতা অবশ্য ব্যবস্থামূলক হইত।

অধ্যায় দেখুন কপি

পবিত্র বাইবেল

21 তাহলে কি বিধি-ব্যবস্থা ঈশ্বরের প্রতিশ্রুতির বিরুদ্ধে? নিশ্চয়ই নয়! যদি এমন বিধি-ব্যবস্থা থাকত যা মানুষকে জীবন দান করতে পারে, তবে বিধি-ব্যবস্থা পালন করেই আমরা ধার্মিক হতে পারতাম।

অধ্যায় দেখুন কপি

ইন্ডিয়ান রিভাইজড ভার্সন (IRV) - বেঙ্গলী

21 তবে নিয়ম কি ঈশ্বরের প্রতিজ্ঞা কলাপের বিরুদ্ধে? একেবারেই না! ফলে যদি এমন নিয়ম দেওয়া হত, যা জীবন দান করতে পারে, তবে ধার্ম্মিকতা অবশ্য নিয়মমূলক হত।

অধ্যায় দেখুন কপি




গালাতীয় 3:21
18 ক্রস রেফারেন্স  

আমি আল্লাহ্‌র রহমত বিফল করি না; কারণ শরীয়ত পালন করার মধ্য দিয়ে যদি ধার্মিক বলে গ্রহণ করা হয়, তা হলে মসীহ্‌ অকারণে মৃত্যুবরণ করলেন।


কিন্তু ইসরাইল ধার্মিকতার শরীয়তের জন্য কঠোরভাবে চেষ্টা করেও সেই শরীয়ত পর্যন্ত পৌঁছায় নি।


আমি তো শরীয়তের দ্বারা শরীয়তের উদ্দেশে মরেছি, যেন আল্লাহ্‌র উদ্দেশে জীবিত থাকতে পারি।


কিন্তু আমরা মসীহে ধার্মিক বলে গৃহীত হবার চেষ্টা করতে গিয়ে আমরা নিজেরাও যদি গুনাহ্‌গার বলে প্রতিপন্ন হয়ে থাকি তা হলে মসীহ্‌ কি গুনাহ্‌র পরিচারক? তা দূরে থাক।


তবে আমরা কি ঈমান দ্বারা শরীয়ত নিষ্ফল করছি? নিশ্চয় তা নয়; বরং শরীয়ত সংস্থাপন করছি।


তা নিশ্চয় না, বরং আল্লাহ্‌কে সত্য বলে স্বীকার করা যাক, সব মানুষ মিথ্যাবাদী হয় হোক; যেমন লেখা আছে, “তুমি যেন তোমার কথায় ধর্মময় প্রতিপন্ন হও, এবং তোমার বিচারকালে বিজয়ী হও।”


কেননা তা হলে আল্লাহ্‌ কেমন করে দুনিয়ার বিচার করবেন?


ঈমানের জন্যই নূহ্‌, যা যা তখন দেখা যাচ্ছিল না, এমন বিষয়ে হুকুম পেয়ে ভক্তিযুক্ত ভয়ে আবিষ্ট হয়ে আপন পরিবারের রক্ষার জন্য একটি জাহাজ নির্মাণ করলেন এবং দুনিয়াকে তা দ্বারা দোষী করলেন ও নিজে ঈমান অনুরূপ ধার্মিকতার অধিকারী হলেন।


তিনি এসে এই কৃষকদেরকে বিনষ্ট করবেন এবং ক্ষেত অন্য লোকদেরকে দেবেন। এই কথা শুনে তারা বললো, এমন না হোক।


মৃত্যুর যে পরিচর্যা-পদ পাথরে লেখা ও খোদাই করা, তা এমন মহিমার সংগে এসেছিল যে, বনি-ইসরাইল মূসার মুখের মহিমার উজ্জ্বলতার কারণে তাঁর মুখের দিকে একদৃষ্টে তাকাতে পারছিল না,


কিন্তু আমাদের ঈসা মসীহের ক্রুশ ছাড়া আমি যে আর কোন বিষয়ে গর্ব করি, তা দূরে থাক; তারই দ্বারা আমার জন্য দুনিয়া এবং দুনিয়ার জন্য আমি ক্রুশবিদ্ধ।


কারণ এক দিকে আগের নিয়ম দুর্বল ও নিষ্ফল ছিল বলে তার লোপ হচ্ছে—


কেননা শরীয়ত কোন কিছুকেই পূর্ণতা দান করে নি— অন্য দিকে এমন এক শ্রেষ্ঠ প্রত্যাশা দেওয়া হয়েছে, যার মধ্য দিয়ে আমরা আল্লাহ্‌র কাছে উপস্থিত হই।


আমাদের অনুসরণ করো:

বিজ্ঞাপন


বিজ্ঞাপন