Biblia Todo Logo
অনলাইন বাইবেল

- বিজ্ঞাপন -




উপ 2:14 - কিতাবুল মোকাদ্দস

14 জ্ঞানবানের মস্তকেই চোখ থাকে, কিন্তু হীনবুদ্ধি অন্ধকারে ভ্রমণ করে; তবুও আমি জানলাম যে, সকলেরই এক দশা ঘটে।

অধ্যায় দেখুন কপি


আরো সংস্করণ

বাংলা সমকালীন সংস্করণ

14 জ্ঞানবানের মাথাতেই চোখ থাকে, কিন্তু বোকা অন্ধকারে চলাফেরা করে; তবুও আমি বুঝতে পারলাম যে ওই দুজনের শেষ দশা একই।

অধ্যায় দেখুন কপি

পবিএ বাইবেল CL Bible (BSI)

14 জ্ঞানবান সঠিক পথে চলে আর মূর্খ চলে ভুল পথে কিন্তু তবুও বলি, এই দুয়েরই পরিণতি এক।

অধ্যায় দেখুন কপি

পবিত্র বাইবেল O.V. (BSI)

14 জ্ঞানবানের মস্তকেই চক্ষু থাকে; কিন্তু হীনবুদ্ধি অন্ধকারে ভ্রমণ করে; তথাপি আমি জানিলাম যে, সকলেরই এক দশা ঘটে।

অধ্যায় দেখুন কপি

পবিত্র বাইবেল

14 একজন জ্ঞানী মানুষ তার পথ দেখবার জন্য তার চোখ ব্যবহার করে। কিন্তু যে মূর্খ সে শুধুই অন্ধকারে ঘুরে বেড়ায়। কিন্তু আমি লক্ষ্য করলাম যে একজন জ্ঞানী ও মূর্খ উভয়ের পরিসমাপ্তি একই। অবশেষে তারা উভয়েই মারা যায়।

অধ্যায় দেখুন কপি

ইন্ডিয়ান রিভাইজড ভার্সন (IRV) - বেঙ্গলী

14 বুদ্ধিমান তার চোখ দেখে সে কোথায় যাচ্ছে, কিন্তু মূর্খ অন্ধকারে চলে, যদিও আমি জানি প্রত্যেকের একই দশা।

অধ্যায় দেখুন কপি




উপ 2:14
16 ক্রস রেফারেন্স  

কারণ সে দেখে যে, জ্ঞানবানেরা মরে, হীনবুদ্ধি ও অসাড় অন্তরের লোক নির্বিশেষে বিনষ্ট হয়, তারা অন্যদের জন্য নিজেদের ধন রেখে যায়।


বুদ্ধিমানের সম্মুখেই প্রজ্ঞা থাকে; কিন্তু হীনবুদ্ধির দৃষ্টি দুনিয়ার সর্বত্র ঘুরে বেড়ায়।


আমি ফিরলাম ও সূর্যের নিচে দেখলাম যে, দ্রুতগামীদের দ্রুতগমন, বা বীরদের যুদ্ধ, বা জ্ঞানবানদের অন্ন, বা বুদ্ধিমানদের ধন, বা বিজ্ঞদেরই দয়া লাভ হয়, এমন নয়, কিন্তু সকলের কাছে সময় ও সুযোগ আসে।


কিন্তু যে আপন ভাইকে ঘৃণা করে সে অন্ধকারে আছে এবং অন্ধকারে চলে, আর কোথায় যায় তা জানে না, কারণ অন্ধকার তার চোখ অন্ধ করে দিয়েছে।


কেননা বনি-আদমদের প্রতি যা ঘটে, তা পশুর প্রতিও ঘটে, সকলেরই প্রতি এক রকম ঘটনা ঘটে; এই যেমন মরে, সে তেমনি মরে; এবং তাদের সকলেরই নিশ্বাস এক; পশু থেকে মানুষের কোন কিছুতেই প্রাধান্য নেই, কেননা সকলই অসার।


তখন আমি বললাম, পরাক্রম থেকে প্রজ্ঞা উত্তম, তবুও দরিদ্রের প্রজ্ঞাকে তুচ্ছ করা হয় ও তার কথা কেউ শোনে না।


জ্ঞানবানের মত কে? কে বস্তুর ব্যাখ্যা জানে? মানুষের প্রজ্ঞা তার মুখ উজ্জ্বল করে এবং তার মুখের কঠিনতা পরিবর্তন হয়।


ভোজের বাড়িতে যাওয়ার চেয়ে মাতম-গৃহে যাওয়া ভাল, কেননা তা সকল মানুষের শেষগতি এবং জীবিত লোক তাতে মনোনিবেশ করবে।


সে যদিও দুই হাজার বছর জীবিত থাকে এবং কোন মঙ্গল ভোগ না করে তবে কি লাভ, সকলই কি এক স্থানে যায় না?


নিজের পথ বুঝে নেওয়া সতর্কের প্রজ্ঞা, কিন্তু হীনবুদ্ধিদের অজ্ঞানতা ছলমাত্র।


তা সোনা ও প্রচুর খাঁটি সোনার চেয়ে বাঞ্ছনীয়, মধু ও মৌচাকের রস হতেও সুস্বাদু।


কেননা হীনবুদ্ধির মত জ্ঞানবানের বিষয়ও লোকে চিরকাল মনে রাখবে না, ভবিষ্যৎকালে কিছুই স্মরণে থাকবে না; আহা! হীনবুদ্ধি যেমন মরে, তেমনি জ্ঞানবানও মরে।


তাদের আন্তরিক ভাব এরকম, তাদের বাড়ি চিরস্থায়ী, তাদের বাসস্থান পুরুষানুক্রমে থাকবে, তারা স্ব স্ব নাম অনুসারে ভূমির নাম রাখে।


বস্তুত হীনবুদ্ধির চেয়ে জ্ঞানবানের বিশেষ সুবিধা কি? আর জীবিতদের সাক্ষাতে চলতে জানে এমন দুঃখী লোকেরই বা কি উৎকর্ষ?


আমাদের অনুসরণ করো:

বিজ্ঞাপন


বিজ্ঞাপন