Biblia Todo Logo
অনলাইন বাইবেল

- বিজ্ঞাপন -




ইব্রীয় 9:28 - কিতাবুল মোকাদ্দস

28 তেমনি মসীহ্‌ও ‘অনেকের গুনাহ্‌র ভার তুলে নেবার’ জন্য একবারই কোরবানী হয়েছেন; তিনি দ্বিতীয় বার আসবেন, গুনাহ্‌ মাফের জন্য নয়, কিন্তু যারা আগ্রহ সহকারে তাঁর অপেক্ষা করে, তাদের নাজাতের জন্য আসবেন।

অধ্যায় দেখুন কপি


আরো সংস্করণ

বাংলা সমকালীন সংস্করণ

28 তেমনই বহু মানুষের সব পাপ হরণ করার জন্য খ্রীষ্ট একবারই উৎসর্গীকৃত হয়েছেন এবং আর পাপবহনের জন্য নয়, কিন্তু যারা তাঁর প্রতীক্ষায় আছে, তাদের পরিত্রাণ সাধনের উদ্দেশ্যে তিনি দ্বিতীয়বার প্রকাশিত হবেন।

অধ্যায় দেখুন কপি

পবিএ বাইবেল CL Bible (BSI)

28 তেমনি অনেকের পাপ মোচনের জন্য খ্রীষ্টকে একবারই বলিদান করা হয়েছে। দ্বিতীয়বার তিনি আবির্ভূত হবেন। এবার আর পাপস্খালন নয়, কিন্তু যারা তাঁর প্রতীক্ষায় রয়েছে তাদের পরিত্রাণের জন্য।

অধ্যায় দেখুন কপি

পবিত্র বাইবেল O.V. (BSI)

28 তেমনি খ্রীষ্টও ‘অনেকের পাপভার তুলিয়া লইবার’ নিমিত্ত এক বার উৎসৃষ্ট হইয়াছেন; তিনি দ্বিতীয় বার, বিনা পাপে, তাহাদিগকে দর্শন দিবেন, যাহারা পরিত্রাণের নিমিত্ত তাঁহার অপেক্ষা করে।

অধ্যায় দেখুন কপি

পবিত্র বাইবেল

28 বহুলোকের পাপের বোঝা তুলে নেবার জন্য খ্রীষ্ট একবার নিজেকে উৎসর্গ করলেন; তিনি দ্বিতীয়বার দর্শন দেবেন, তখন পাপের বোঝা তুলে নেবার জন্য নয়, কিন্তু যারা তাঁর জন্য অপেক্ষা করছে তাদের পরিত্রাণ দিতে তিনি আসবেন।

অধ্যায় দেখুন কপি

ইন্ডিয়ান রিভাইজড ভার্সন (IRV) - বেঙ্গলী

28 তেমনি খ্রীষ্টও অনেকের পাপাভার তুলে নেবার জন্য একবার উৎসর্গীত হয়েছেন; তিনি দ্বিতীয়বার, বিনা পাপে, তাদেরকে দর্শন দেবেন, যারা পরিত্রানের জন্য তাঁর অপেক্ষা করে।

অধ্যায় দেখুন কপি




ইব্রীয় 9:28
42 ক্রস রেফারেন্স  

এবং পরমধন্য আশাসিদ্ধির অপেক্ষা করি এবং মহান আল্লাহ্‌ ও আমাদের নাজাতদাতা ঈসা মসীহের মহিমার প্রকাশ প্রাপ্তির অপেক্ষা করি।


তিনি নিজের দেহে আমাদের সমস্ত গুনাহ্‌ ক্রুশের উপরে বহন করলেন, যেন আমরা গুনাহ্‌র পক্ষে মৃত্যুবরণ করে ধার্মিকতার পক্ষে জীবিত হই; তাঁরই ক্ষত দ্বারা তোমরা সুস্থতা লাভ করেছ।


ফলত তাঁর যে মৃত্যু হয়েছে, তা দ্বারা তিনি গুনাহ্‌র সম্বন্ধে একবারই মরলেন এবং তাঁর যে জীবন আছে, তা দ্বারা তিনি আল্লাহ্‌র উদ্দেশ্যে জীবিত আছেন।


সেদিন লোকে বলবে, এই দেখ, ইনিই আমাদের আল্লাহ্‌; আমরা এরই অপেক্ষায় ছিলাম, ইনি আমাদেরকে নাজাত করবেন; ইনিই মাবুদ; আমরা এঁরই অপেক্ষায় ছিলাম, আমরা এঁর কৃত উদ্ধারে উল্লসিত হব, আনন্দ করবো।


এখন থেকে আমার জন্য ধার্মিকতার মুকুট তোলা রয়েছে যা প্রভু, সেই ধর্মময় বিচারকর্তা, সেদিন আমাকে দেবেন। কেবল আমাকে নয়, বরং যত লোক তাঁর ফিরে আসার জন্য ব্যাকুলভাবে আকাঙ্খা করছে তাদের সকলকেও দেবেন।


কেবল তা নয়; কিন্তু রূহ্‌রূপ অগ্রিমাংশ পেয়েছি যে আমরা, আমরা নিজেরাও দত্তকপুত্রতার অপেক্ষা, অর্থাৎ নিজ নিজ দেহের মুক্তির অপেক্ষা করতে করতে অন্তরে আর্তনাদ করছি।


প্রিয়তমেরা, এখন আমরা আল্লাহ্‌র সন্তান এবং পরে কি হব তা এই পর্যন্ত প্রকাশিত হয় নি। আমরা জানি, তিনি যখন প্রকাশিত হবেন তখন আমরা তাঁর সমরূপ হব; কারণ তিনি যেমন আছেন তাঁকে তেমনি দেখতে পাব।


আর তাঁরা বললেন, হে গালীলীয় লোকেরা, তোমরা এখানে দাঁড়িয়ে আসমানের দিকে তাকিয়ে রয়েছ কেন? এই যে ঈসা তোমাদের কাছ থেকে বেহেশতে ঊর্ধ্বে নীত হলেন, তাঁকে যেভাবে বেহেশতে তুলে নেওয়া হল সেভাবে তিনি ফিরে আসবেন।


এবং বেহেশত থেকে তাঁর সেই পুত্রের অর্থাৎ ঈসার অপেক্ষা করতে পার, যাঁকে তিনি মৃতদের মধ্য থেকে উঠিয়েছেন এবং যিনি আগামীতে যে গজব নেমে আসছে তা থেকে আমাদের উদ্ধার করবেন।


কারণ এ আমার রক্ত, নতুন নিয়মের রক্ত, যা অনেকের জন্য, গুনাহ্‌ মাফের জন্য ঢেলে দেওয়া হয়।


আল্লাহ্‌র সেই দিনের আগমনের অপেক্ষা ও আকাঙ্খা করতে করতে সেরকম হওয়া চাই, যে দিনে আসমান আগুনে জ্বলে বিলীন হবে এবং মূলবস্তুগুলো পুড়ে গলে যাবে।


কারণ মসীহ্‌ও একবার গুনাহের জন্য দুঃখভোগ করেছিলেন— সেই ধার্মিক ব্যক্তি অধার্মিকদের জন্য— যেন আমাদের আল্লাহ্‌র কাছ নিয়ে যান। তিনি মাংসে হত, কিন্তু রূহে জীবিত হলেন।


আর এই ধ্বংসহীনতা যখন এমন কিছু লাভ করবে যা ধ্বংস হয় না এবং এই মরণশীলতা যখন অমরতা প্রাপ্ত হবে, তখন এই যে, কথা লেখা আছে, তা সফল হবে, “মৃত্যু জয়ে কবলিত হল।”


কারণ শরীয়ত মানুষের গুনাহ্‌-স্বভাবের দরুন দুর্বল হওয়াতে যা করতে পারে নি, আল্লাহ্‌ নিজে তা করেছেন, নিজের পুত্রকে মানুষের মত গুনাহ্‌-স্বভাব দিয়ে পাঠিয়ে দিলেন এবং তাঁর পুত্রকে গুনাহ্‌-কোরবানী হিসেবে পাঠিয়ে দিয়ে দৈহিকভাবে গুনাহ্‌র দণ্ডাজ্ঞা করেছেন,


আর আমি যখন যাই ও তোমাদের জন্য স্থান প্রস্তুত করি, তখন পুনর্বার আসবো এবং আমার কাছে তোমাদেরকে নিয়ে যাব; যেন, আমি যেখানে থাকি, তোমরাও সেখানে থাক।


দেখ, তিনি “মেঘ সহকারে আসছেন,” আর প্রত্যেক চোখ তাঁকে দেখবে এবং “যারা তাঁকে বিদ্ধ করেছিল, তারাও দেখবে;” আর দুনিয়ার “সমস্ত বংশ তাঁর জন্য মাতম” করবে। তা-ই হোক, আমিন।


কেননা আমরা এমন মহা-ইমামকে পাই নি, যিনি আমাদের দুর্বলতা ঘটিত দুঃখে দুঃখিত হতে পারেন না, কিন্তু তিনি সমস্ত বিষয়ে আমাদের মত পরীক্ষিত হয়েছেন অথচ গুনাহ্‌ করেন নি।


আর তোমরা জান, গুনাহ্‌র ভার নিয়ে যাবার জন্য তিনি প্রকাশিত হলেন এবং তাঁর মধ্যে কোন গুনাহ্‌ নেই।


হে ভাইয়েরা, আমাদের ঈসা মসীহের আগমন ও তাঁর কাছে আমাদের সংগৃহীত হবার বিষয়ে তোমাদেরকে এই ফরিয়াদ করছি;


এজন্য আমাদের ঈসা মসীহের প্রকাশের অপেক্ষা করছো বলে তোমরা কোন বরদানে পিছিয়ে পড় নি;


কিন্তু অপরাধ যেরকম, রহমতের দানটি সেরকম নয়। কেননা সেই একের অপরাধে যখন অনেকে মারা গেল, তখন আল্লাহ্‌র রহমত এবং আর এক ব্যক্তির— ঈসা মসীহের— রহমতে প্রদত্ত দান, অনেকের প্রতি আরও বেশি পরিমাণে উপচে পড়লো।


তখন তোমরা আমার পর্বতমালার উপত্যকা দিয়ে পালিয়ে যাবে; কেননা পর্বতমালার সেই উপত্যকা আৎসল পর্যন্ত যাবে; হ্যাঁ, তোমরা পালিয়ে যাবে, যেমন এহুদার বাদশাহ্‌ উষিয়ের সময়ে ভূমিকম্পের সম্মুখ থেকে পালিয়ে গিয়েছিলে; আর আমার আল্লাহ্‌ মাবুদ আসবেন, তোমার সঙ্গে পবিত্র ব্যক্তিরা সকলেই আসবেন।


আর মহা-ইমাম যেমন প্রতি বছর পরের রক্ত নিয়ে পবিত্র স্থানে প্রবেশ করেন, তেমনি মসীহ্‌ যে অনেক বার নিজেকে কোরবানী করবেন তা নয়;


সেই গুনাহ্‌-কোরবানীর গোশ্‌ত তোমরা পবিত্র স্থানে ভোজন কর নি কেন? তা তো অতি পবিত্র এবং মণ্ডলীর অপরাধ বহন করে মাবুদের সম্মুখে কাফ্‌ফারা করার জন্য তা তিনি তোমাদেরকে দিয়েছেন।


কিন্তু লেবীয়েরাই জমায়েত-তাঁবু সম্বন্ধীয় সেবাকর্ম করবে এবং তারা নিজ নিজ অপরাধ বহন করবে, এ-ই তোমাদের পুরুষানুক্রমিক চিরস্থায়ী নিয়ম; বনি-ইসরাইলদের মধ্যে তারা কোন অধিকার পাবে না।


তখন মাবুদ হারুনকে বললেন, তুমি ও তোমার সঙ্গে তোমার পুত্ররা ও পিতৃকুল, তোমরা পবিত্র স্থানের বিরুদ্ধে ঘটিত অপরাধ বহন করবে এবং তুমি ও তোমার সঙ্গে তোমার পুত্ররা তোমাদের ইমাম-পদ-ঘটিত অপরাধ বহন করবে।


পোড়ানো-কোরবানীর জন্য একটি ষাঁড় একটি ভেড়া, এক বছর বয়সের একটি ভেড়ার বাচ্চা;


যেমন ইবনুল-ইনসান পরিচর্যা পেতে আসেন নি, কিন্তু পরিচর্যা করতে এবং অনেকের পরিবর্তে আপন প্রাণ মুক্তির মূল্যরূপে দিতে এসেছেন।


আর যখন ইবনুল-ইনসান সমস্ত ফেরেশতা সঙ্গে করে আপন প্রতাপে আসবেন, তখন তিনি নিজের মহিমার সিংহাসনে বসবেন।


তাঁকেই আল্লাহ্‌ তাঁর রক্তের দ্বারা কাফ্‌ফারার কোরবানী হিসেবে তুলে ধরেছেন যা ঈমানের মধ্য দিয়েই পাওয়া যায়। তিনি এর মধ্য দিয়ে তাঁর নিজের ধার্মিকতা দেখিয়েছেন, কেননা খোদায়ী সহিষ্ণুতায় তিনি আগেকার দিনেও মানুষের কৃত গুনাহ্‌ অনুযায়ী শাস্তি দেন নি।


ফেরেশতারা কি সকলে সেবাকারী রূহ্‌ নন? যারা নাজাতের অধিকারী হবে, তাঁরা কি তাদের পরিচর্যার জন্য প্রেরিত হন নি?


তা হলে এমন মহৎ এই নাজাত অবহেলা করলে আমরা কিভাবে রক্ষা পাব? এই কথা তো প্রথমে প্রভুর দ্বারা ঘোষণা করা হয়েছিল ও যারা তা শুনেছিল তাদের দ্বারা আমাদের কাছে যখন তা প্রমাণিত হল;


এবং নিজ সিদ্ধতায় চালিত হয়ে যারা তাঁর বাধ্য তাদের সকলের অনন্ত নাজাতের কারণ হয়ে উঠলেন;


ঐ মহা-ইমামদের মত প্রতিদিন প্রথমে নিজের গুনাহ্‌র, পরে লোকদের গুনাহ্‌র জন্য নৈবেদ্য কোরবানী করা তাঁর দরকার ছিল না, কারণ নিজেকে কোরবানী করে ইনি সেই কাজ একবারে সাধন করেছেন।


সেই ইচ্ছাক্রমে, ঈসা মসীহের দেহ একবার কোরবানী করার মধ্য দিয়ে আমাদের পবিত্র করা হয়েছে।


সকলের সঙ্গে শান্তিতে থাকতে কঠোরভাবে চেষ্টা কর এবং যা ছাড়া কেউই প্রভুর দর্শন পাবে না সেই পবিত্রতার জন্য কঠোরভাবে চেষ্টা কর;


আল্লাহ্‌র মহব্বতে নিজেদেরকে রক্ষা কর এবং অনন্ত জীবনের জন্য আমাদের ঈসা মসীহের করুণার অপেক্ষায় থাক।


আমাদের অনুসরণ করো:

বিজ্ঞাপন


বিজ্ঞাপন