Biblia Todo Logo
অনলাইন বাইবেল

- বিজ্ঞাপন -




ইব্রীয় 7:19 - কিতাবুল মোকাদ্দস

19 কেননা শরীয়ত কোন কিছুকেই পূর্ণতা দান করে নি— অন্য দিকে এমন এক শ্রেষ্ঠ প্রত্যাশা দেওয়া হয়েছে, যার মধ্য দিয়ে আমরা আল্লাহ্‌র কাছে উপস্থিত হই।

অধ্যায় দেখুন কপি


আরো সংস্করণ

বাংলা সমকালীন সংস্করণ

19 (কারণ বিধানের দ্বারা কিছুই পূর্ণতা লাভ করেনি), বরং এক মহত্তর প্রত্যাশা উপস্থিত হয়েছে, যার দ্বারা আমরা ঈশ্বরের সান্নিধ্যে আসতে পারি।

অধ্যায় দেখুন কপি

পবিএ বাইবেল CL Bible (BSI)

19 কারণ এই বিধিব্যবস্থা দ্বারা সিদ্ধিলাভ হয়নি। অপরদিকে এক মহত্তর প্রত্যাশার সূচনা হয়েছে যার উপর নির্ভর করে আমরা ঈশ্বরের নিকটবর্তী হতে পারি।

অধ্যায় দেখুন কপি

পবিত্র বাইবেল O.V. (BSI)

19 —কেননা ব্যবস্থা কিছুই সিদ্ধ করে নাই—পক্ষান্তরে এমন এক শ্রেষ্ঠ প্রত্যাশা আনা হইতেছে, যদ্দ্বারা আমরা ঈশ্বরের নিকটে উপস্থিত হই।

অধ্যায় দেখুন কপি

পবিত্র বাইবেল

19 কারণ মোশির বিধি-ব্যবস্থা কিছুই সিদ্ধ করতে পারে নি। এখন আমাদের কাছে মহত্তর আশা রয়েছে, যার মাধ্যমে আমরা ঈশ্বরের কাছে উপস্থিত হতে পারি।

অধ্যায় দেখুন কপি

ইন্ডিয়ান রিভাইজড ভার্সন (IRV) - বেঙ্গলী

19 কারণ নিয়ম কিছুই সম্পূর্ণ করতে পারেনা। কিন্তু এখানে এমন এক শ্রেষ্ঠ প্রত্যাশা ভবিষ্যতের জন্য আনা হয়েছে যার মাধ্যমে আমরা ঈশ্বরের কাছে উপস্থিত হতে পারি।

অধ্যায় দেখুন কপি




ইব্রীয় 7:19
29 ক্রস রেফারেন্স  

আর মূসার শরীয়তের মধ্য দিয়ে তোমরা যেসব বিষয়ে ধার্মিক গণিত হতে পারতে না, যে কেউ ঈমান আনে, সে সেসব বিষয়ে এই ব্যক্তিতেই ধার্মিক গণিত হয়।


অতএব এসো, আমরা সাহসপূর্বক অনুগ্রহ-সিংহাসনের কাছে উপস্থিত হই, যেন করুণা লাভ করি এবং প্রয়োজনের সময় সাহায্যের জন্য রহমত পাই।


সেই তাঁবু এই উপস্থিত সময়ের জন্য দৃষ্টান্ত; সেই দৃষ্টান্ত অনুসারে এমন উপহার ও কোরবানী করা হয়, যা এবাদতকারীর বিবেককে পরিষ্কার করতে পারে না;


কারণ শরীয়ত মানুষের গুনাহ্‌-স্বভাবের দরুন দুর্বল হওয়াতে যা করতে পারে নি, আল্লাহ্‌ নিজে তা করেছেন, নিজের পুত্রকে মানুষের মত গুনাহ্‌-স্বভাব দিয়ে পাঠিয়ে দিলেন এবং তাঁর পুত্রকে গুনাহ্‌-কোরবানী হিসেবে পাঠিয়ে দিয়ে দৈহিকভাবে গুনাহ্‌র দণ্ডাজ্ঞা করেছেন,


কেননা আল্লাহ্‌ আমাদের জন্য আরও কোন শ্রেষ্ঠ বিষয় ঠিক করে রেখেছিলেন, যেন তাঁরা আমাদের ছাড়া পূর্ণতা না পান।


কারণ শরীয়ত আগামী উত্তম উত্তম বিষয়ের ছায়াবিশিষ্ট, তা সেই সমস্ত বিষয়ের অবিকল মূর্তি নয়; সুতরাং একই রকমভাবে যেসব বার্ষিক কোরবানী নিয়ত কোরবানী করা যায়, তার মধ্য দিয়ে যারা কাছে উপস্থিত হয়, তাদেরকে শরীয়ত কখনও সিদ্ধ করতে পারে না।


আল্লাহ্‌ এরকম করলেন যেন এমন দু’টি অপরিবর্তনীয় ব্যাপার, যে ব্যাপারে মিথ্যা কথা বলা আল্লাহ্‌র পক্ষে অসম্ভব, তা দ্বারা আমরা যারা আশ্রয় পাবার জন্য পালিয়ে গিয়েছি— সেই আমাদের সম্মুখে যে প্রত্যাশা আছে তা অবলম্বন করার জন্য প্রচুর উৎসাহ লাভ করি।


আর তাঁরই দ্বারা আমরা ঈমানের মধ্য দিয়ে এই রহমতের মধ্যে প্রবেশ করেছি, যার মধ্যে দাঁড়িয়ে আছি এবং আল্লাহ্‌র মহিমার প্রত্যাশায় গর্ব বোধ করছি।


কিন্তু এখন ঈসা এই ইমামদের চেয়ে উৎকৃষ্টতর এক পরিচর্যা কাজ পেয়েছেন এবং পুরানো নিয়মের চেয়ে এমন এক শ্রেষ্ঠ নিয়মের মধ্যস্থ হয়েছেন, যা শ্রেষ্ঠ প্রতিজ্ঞাগুলোর উপরে স্থাপিত হয়েছে।


এজন্য, যারা তাঁর মধ্য দিয়ে আল্লাহ্‌র কাছে উপস্থিত হয়, তাদেরকে তিনি সমপূর্ণ-ভাবে নাজাত করতে পারেন, কারণ তাদের জন্য অনুরোধ করার জন্য তিনি সব সময় জীবিত আছেন।


তবুও বুঝেছি, শরীয়ত অনুযায়ী কাজের জন্য নয়, কেবল ঈসা মসীহে ঈমান আনার মধ্য দিয়েই মানুষকে ধার্মিক বলে গ্রহণ করা হয়। সেজন্য আমরাও মসীহ্‌ ঈসাতে ঈমানদার হয়েছি, যেন শরীয়ত অনুযায়ী কাজের জন্য নয়, কিন্তু মসীহে ঈমান আনার জন্য ধার্মিক বলে গৃহিত হই; কারণ শরীয়ত অনুযায়ী কাজের জন্য কোন মানুষকে ধার্মিক বলে গ্রহণ করা হবে না।


ঈসা তাকে বললেন, আমিই পথ ও সত্য ও জীবন; আমার মধ্য দিয়ে না আসলে কেউ পিতার কাছে আসতে পারে না।


কিন্তু আল্লাহ্‌র সান্নিধ্যে থাকা আমারই পক্ষে মঙ্গল; আমি সার্বভৌম মাবুদের আশ্রয় নিলাম, যেন তোমার সমস্ত কাজ বর্ণনা করতে পারি।


অতএব যদি লেবীয় ইমামত্ব দ্বারা পূর্ণতা পেতে পারতো— সেই ইমামতির অধীনেই তো লোকেরা শরীয়ত পেয়েছিল— তবে আবার কি প্রয়োজন ছিল যে, মাল্‌কীসিদ্দিকের রীতি অনুসারে অন্য আর এক জন ইমাম উৎপন্ন হবেন এবং তাঁকে হারুনের রীতি অনুয়াযী বলে ধরা হবে না?


পৌল, আমাদের নাজাতদাতা আল্লাহ্‌র এবং আমাদের প্রত্যাশা-ভূমি মসীহ্‌ ঈসার হুকুম অনুসারে, মসীহ্‌ ঈসার প্রেরিত—


কারণ অ-ইহুদীদের মধ্যে সেই নিগূঢ়-তত্ত্বের গৌরব-ধন কি, তা পবিত্রগণকে জানাতে আল্লাহ্‌র বাসনা হল; সেই নিগূঢ়তত্ত্ব হল তোমাদের মধ্যে মসীহ্‌, গৌরবের আশা।


তাঁতেই আমরা তাঁর উপরে ঈমানের মধ্য দিয়ে সাহস এবং পূর্ণ ভরসায় আল্লাহ্‌র কাছে উপস্থিত হবার ক্ষমতা পেয়েছি।


এই রকম শরীয়ত মসীহের কাছে আনবার জন্য আমাদের পরিচালক গোলাম হয়ে উঠলো, যেন আমরা ঈমান দ্বারা ধার্মিক গণিত হই।


কারণ শরীয়ত মূসার মধ্য দিয়ে দেওয়া হয়েছিল, রহমত ও সত্য ঈসা মসীহের মধ্য দিয়ে উপস্থিত হয়েছে।


যেদিন আমি তোমাকে ডেকেছি, সেই দিন তুমি কাছে এসেছো, বলেছ, ভয় করো না।


তবে কি বলবো? শরীয়ত কি গুনাহ্‌? কোন ক্রমেই নয়; বরং গুনাহ্‌ কি, তা আমি জানতাম না, কেবল শরীয়ত দ্বারা তা জানতে পেরেছি; কেননা “লোভ করো না,” এই কথা যদি শরীয়ত না বলতো তবে লোভ কি তা জানতাম না।


তবে শরীয়ত কি আল্লাহ্‌র প্রতিজ্ঞাগুলোর বিরুদ্ধে যায়? অবশ্যই না! ফলত যদি এমন শরীয়ত দেওয়া হত যা জীবন দান করতে পারে, তবে ধার্মিকতা অবশ্যই শরীয়তের মধ্য দিয়ে আসত।


কিন্তু মসীহ্‌ তাঁর গৃহের উপরে পুত্র হিসেবে বিশ্বস্ত ছিলেন; আর আমরাই তাঁর সেই গৃহ, যদি আমরা আমাদের গর্বের বস্তু সেই প্রত্যাশাকে শেষ পর্যন্ত দৃঢ়ভাবে ধারণ করি।


উপরন্তু, শপথের মধ্য দিয়েই তা স্থির করা হয়েছে। লেবীর বংশধরেরা তো বিনা শপথে ইমাম হয়ে আসছে;


কিন্তু ঈমান ছাড়া প্রীতির পাত্র হওয়া কারো সাধ্য নয়; কারণ যে ব্যক্তি আল্লাহ্‌র কাছে উপস্থিত হয়, তার এটি বিশ্বাস করা আবশ্যক যে, আল্লাহ্‌ আছেন এবং যারা তাঁর খোঁজ করে, তিনি তাদের পুরস্কারদাতা।


আল্লাহ্‌র নিকটবর্তী হও, তাতে তিনিও তোমাদের নিকটবর্তী হবেন। হে গুনাহ্‌গারেরা, তোমাদের হাত পাক-পবিত্র কর; হে দ্বিমনা লোকেরা, তোমাদের অন্তর বিশুদ্ধ কর।


আমাদের অনুসরণ করো:

বিজ্ঞাপন


বিজ্ঞাপন