Biblia Todo Logo
অনলাইন বাইবেল

- বিজ্ঞাপন -




ইব্রীয় 5:9 - কিতাবুল মোকাদ্দস

9 এবং নিজ সিদ্ধতায় চালিত হয়ে যারা তাঁর বাধ্য তাদের সকলের অনন্ত নাজাতের কারণ হয়ে উঠলেন;

অধ্যায় দেখুন কপি


আরো সংস্করণ

বাংলা সমকালীন সংস্করণ

9 এবং এভাবে সম্পূর্ণ সিদ্ধ হয়ে, তাঁর অনুগতদের জন্য তিনি চিরন্তন পরিত্রাণের উৎস হয়েছেন।

অধ্যায় দেখুন কপি

পবিএ বাইবেল CL Bible (BSI)

9 এ বিষয়ে পূর্ণ সিদ্ধি লাভ করে তিনি তাঁর সকল অনুগতজনের অনন্ত পরিত্রাণের মূলাধার হয়েছেন।

অধ্যায় দেখুন কপি

পবিত্র বাইবেল O.V. (BSI)

9 এবং সিদ্ধ হইয়া আপনার আজ্ঞাবহ সকলের অনন্ত পরিত্রাণের কারণ হইলেন;

অধ্যায় দেখুন কপি

পবিত্র বাইবেল

9 এইভাবে যীশু মহাযাজকরূপে পূর্ণতা লাভ করলেন; আর তাই তাঁর বাধ্য সকলের জন্য তিনি হলেন চিরকালের পরিত্রাণের পথ।

অধ্যায় দেখুন কপি

ইন্ডিয়ান রিভাইজড ভার্সন (IRV) - বেঙ্গলী

9 তিনি সঠিক এবং যারা তার এই বাধ্য তাদের সকলের জন্য তিনি অনন্ত পরিত্রানের পথ হলেন;

অধ্যায় দেখুন কপি




ইব্রীয় 5:9
39 ক্রস রেফারেন্স  

আর এই কারণে তিনি এক নতুন নিয়মের মধ্যস্থ হয়েছেন, যেন প্রথম নিয়মের অধীনে যারা অপরাধ করেছে, তাঁর মৃত্যু হয়েছে বলে তাদের তিনি সেই গুনাহ্‌ থেকে মুক্তি দিতে পারেন, আর যারা আহ্বান পেয়েছে তারা অনন্তকালীন উত্তরাধিকার বিষয়ক প্রতিজ্ঞার ফল লাভ করে।


কেননা এটাই উপযুক্ত ছিল যে, আল্লাহ্‌, যাঁর উদ্দেশে ও যাঁর দ্বারা সমস্ত কিছুই সৃষ্টি হয়েছে, তিনি অনেক সন্তানকে মহিমার ভাগী করার উদ্দেশ্যে তাদের নাজাতের আদিকর্তাকে দুঃখভোগ দ্বারা পূর্ণতা দান করেন।


ঈমানের আদিকর্তা ও সিদ্ধিকর্তা ঈসার প্রতি দৃষ্টি রাখি; তিনিই তাঁর সম্মুখস্থ আনন্দের জন্য ক্রুশীয় মৃত্যু সহ্য করলেন, অপমান তুচ্ছ করলেন এবং আল্লাহ্‌র সিংহাসনের ডান পাশে উপবিষ্ট হয়েছেন।


ছাগল ও বাছুরের রক্তের গুণে নয়, কিন্তু নিজের রক্তের গুণে— একবারে মহা-পবিত্র স্থানে প্রবেশ করেছেন ও অনন্তকালীয় মুক্তি অর্জন করেছেন।


এসব বিষয়ের আমরা সাক্ষী এবং যে রূহ্‌ আল্লাহ্‌ তাঁর বাধ্য লোকদেরকে দিয়েছেন, সেই পাক-রূহ্‌ও সাক্ষী।


এখন, তোমরা সত্যের প্রতি বাধ্য হয়ে নিজ নিজ প্রাণকে বিশুদ্ধ করেছ, যেন ভাইদের প্রতি তোমাদের মহব্বত অকপট হয় এবং তোমরা অন্তঃকরণে পরষ্পরকে একাগ্রভাবে মহব্বত কর;


তোমার জাতি ও তোমার পবিত্র নগরের সম্বন্ধে সত্তর সপ্তাহ নির্ধারিত হয়েছে— অধর্ম সমাপ্ত করার জন্য, গুনাহ্‌ শেষ করার জন্য, অপরাধের কাফ্‌ফারা করার জন্য, অনন্তকাল স্থায়ী ধার্মিকতা আনয়ন করার জন্য, দর্শন ও ভবিষ্যদ্বাণী সীলমোহর করার জন্য এবং মহাপবিত্রকে অভিষেক করার জন্য।


ঈমানের জন্যই ইব্রাহিম, যখন আহ্বান পেলেন তখন যে স্থান অধিকার হিসেবে লাভ করবেন, সেই স্থানে যাবার হুকুম মান্য করলেন এবং কোথায় যাচ্ছেন তা না জেনে যাত্রা করলেন।


এবং যারা আল্লাহ্‌কে জানে না ও যারা আমাদের প্রভু ঈসার ইঞ্জিলের বাধ্য হয় না, তাদেরকে সমুচিত দণ্ড দেবেন।


কিন্তু যারা প্রতিযোগী এবং সত্যের অবাধ্য ও অধার্মিকতার অনুসারী, তাদের প্রতি আল্লাহ্‌র গজব ও রোষ, দুঃখ-কষ্ট ও সঙ্কট নেমে আসবে;


যাঁর দ্বারা আমরা তাঁর নামের জন্য রহমত ও প্রেরিত-পদ পেয়েছি, যেন সকল জাতির মানুষ ঈমান এনে আল্লাহ্‌র বাধ্য হয়।


এবং আল্লাহ্‌-জ্ঞানের বিরুদ্ধে উত্থাপিত সমস্ত গর্বজনক বাধা ভেঙ্গে ফেলছি এবং সমুদয় চিন্তাকে বন্দী করে মসীহের বাধ্য করছি;


কেননা আমি সেই বিষয়ে এমন একটি কথাও বলতে সাহস করবো না, যা অ-ইহুদীদেরকে বাধ্য করার জন্য মসীহ্‌ আমার মধ্য দিয়ে সাধন করেন নি;


তোমাদের মধ্যে এমন কে আছে, যে মাবুদকে ভয় করে, যে তাঁর গোলামের কথা শোনে? যে অন্ধকারে চলে, যার আলো নেই, সে মাবুদের নামে ভরসা করুক, তাঁর আল্লাহ্‌র উপরে নির্ভর করুক।


এই জন্য আমি মনোনীতদের জন্য সমস্ত কিছুই সহ্য করি, যেন তারাও অনন্তকালীন মহিমার সঙ্গে মসীহ্‌ ঈসাতে স্থিত নাজাত লাভ করে।


কিন্তু সকলে সুসমাচারের বাধ্য হয় নি। কারণ ইশাইয়া বলেন, “হে প্রভু, আমরা যা শুনেছি, তা কে বিশ্বাস করেছে?”


কিন্তু আল্লাহ্‌র শুকরিয়া হোক যে, তোমরা গুনাহ্‌র গোলাম ছিলে বটে, কিন্তু যে শিক্ষা তোমাদের দেওয়া হয়েছে তোমরা সর্বান্তঃকরণের সঙ্গে সেই শিক্ষার বাধ্য হয়েছ;


তা হলে এমন মহৎ এই নাজাত অবহেলা করলে আমরা কিভাবে রক্ষা পাব? এই কথা তো প্রথমে প্রভুর দ্বারা ঘোষণা করা হয়েছিল ও যারা তা শুনেছিল তাদের দ্বারা আমাদের কাছে যখন তা প্রমাণিত হল;


সিরকা গ্রহণ করার পর ঈসা বললেন, ‘সমাপ্ত হল’; পরে মাথা নত করে রূহ্‌ সমর্পণ করলেন।


তিনি কথা বলছেন, এমন সময়ে দেখ, একখানি উজ্জ্বল মেঘ তাঁদেরকে ছায়া করলো, আর দেখ, সেই মেঘ থেকে এই বাণী হল, ‘ইনিই আমার প্রিয় পুত্র, এঁতেই আমি প্রীত, এঁর কথা শোন’।


আর দূরবর্তী লোকেরা এসে মাবুদের বায়তুল-মোকাদ্দস নির্মাণে সাহায্য করবে; আর তোমরা জানবে যে, বাহিনীগণের মাবুদই তোমাদের কাছে আমাকে পাঠিয়েছেন। তোমরা যদি যত্নপূর্বক নিজেদের আল্লাহ্‌ মাবুদের কথায় মনোযোগ দাও, তবে তা সিদ্ধ হবে।


হে দুনিয়ার শেষ সীমাগুলো, আমার প্রতি দৃষ্টি করে উদ্ধার লাভ কর, কেননা আমিই আল্লাহ্‌, আর কেউ নয়।


দেখ, তুমি আন্তরিক সত্যে প্রীত, তুমি গূঢ় স্থানে আমাকে প্রজ্ঞা শিক্ষা দেবে।


আল্লাহ্‌র মহব্বতে নিজেদেরকে রক্ষা কর এবং অনন্ত জীবনের জন্য আমাদের ঈসা মসীহের করুণার অপেক্ষায় থাক।


আর আমরা জানি যে, আল্লাহ্‌র পুত্র এসেছেন এবং আমাদেরকে এমন বুদ্ধি দিয়েছেন, যাতে আমরা সেই সত্যময়কে জানি; এবং আমরা সেই সত্যময়ে, তাঁর পুত্র ঈসা মসীহে আছি; তিনিই সত্যময় আল্লাহ্‌ এবং অনন্ত জীবন।


কেননা আল্লাহ্‌ আমাদের জন্য আরও কোন শ্রেষ্ঠ বিষয় ঠিক করে রেখেছিলেন, যেন তাঁরা আমাদের ছাড়া পূর্ণতা না পান।


আর আমাদের প্রভু ঈসা মসীহ্‌ নিজে ও আমাদের পিতা আল্লাহ্‌ যিনি আমাদেরকে মহব্বত করেছেন এবং রহমত দ্বারা অনন্তকাল স্থায়ী সান্ত্বনা ও উত্তম প্রত্যাশা দিয়েছেন,


কিন্তু তোমরা জীবনের আদিকর্তাকে হত্যা করেছিলে। আর আল্লাহ্‌ তাঁকে মৃতদের মধ্যে থেকে উঠিয়েছেন, আমরা এর সাক্ষী।


তিনি তাদেরকে বললেন, তোমরা গিয়ে সেই শিয়ালকে বল, দেখ, আজ এবং আগামীকাল আমি বদ-রূহ্‌ ছাড়াচ্ছি ও রোগীদের সুস্থ করছি এবং তৃতীয় দিনে আমার কাজ শেষ করবো।


তিনি বলেন, এটি লঘু বিষয় যে, তুমি যে ইয়াকুবের বংশগুলোকে উঠাবার জন্য, ইসরাইলের রক্ষাপ্রাপ্ত লোকদেরকে পুনর্বার আনবার জন্য আমার গোলাম হও, আমি তোমাকে জাতিদের দীপ্তিস্বরূপ করবো, যেন তুমি দুনিয়ার সীমা পর্যন্ত আমার উদ্ধারস্বরূপ হও।


আমাকে আমোদ ও আনন্দের কালাম শোনাও; তোমা দ্বারা চূর্ণিত সমস্ত অস্থি প্রফুল্ল হোক।


আমি তোমার নাম সমস্ত বংশ পরম্পরায় স্মরণ করাব, এজন্য জাতিরা যুগে যুগে চিরকাল তোমার প্রশংসা করবে।


আর অন্য কারো কাছে নাজাত নেই; কেননা আসমানের নিচে মানুষের মধ্যে এমন আর কোন নাম দেওয়া হয় নি, যে নামে আমরা নাজাত পেতে পারি।


কান দাও, আমার কাছে এসো; শোন, তোমাদের প্রাণ সঞ্জীবিত হবে; আর আমি তোমাদের সঙ্গে একটি নিত্যস্থায়ী নিয়ম করবো, দাউদের প্রতি কৃত অটল রহম স্থির করবো।


অতএব, হে আমার প্রিয়তমেরা, তোমরা সব সময় যেমন বাধ্য হয়ে এসেছ তেমনি কেবল আমার উপস্থিতির সময়ে নয় বরং এখন আরও বেশি করে আমার অনুপস্থিতির সময়েও, সভয়ে ও সকমেপ নিজ নিজ নাজাতের অনুশীলন কর।


ফেরেশতারা কি সকলে সেবাকারী রূহ্‌ নন? যারা নাজাতের অধিকারী হবে, তাঁরা কি তাদের পরিচর্যার জন্য প্রেরিত হন নি?


তেমনি মসীহ্‌ও ‘অনেকের গুনাহ্‌র ভার তুলে নেবার’ জন্য একবারই কোরবানী হয়েছেন; তিনি দ্বিতীয় বার আসবেন, গুনাহ্‌ মাফের জন্য নয়, কিন্তু যারা আগ্রহ সহকারে তাঁর অপেক্ষা করে, তাদের নাজাতের জন্য আসবেন।


আমাদের অনুসরণ করো:

বিজ্ঞাপন


বিজ্ঞাপন