Biblia Todo Logo
অনলাইন বাইবেল

- বিজ্ঞাপন -




ইব্রীয় 11:7 - কিতাবুল মোকাদ্দস

7 ঈমানের জন্যই নূহ্‌, যা যা তখন দেখা যাচ্ছিল না, এমন বিষয়ে হুকুম পেয়ে ভক্তিযুক্ত ভয়ে আবিষ্ট হয়ে আপন পরিবারের রক্ষার জন্য একটি জাহাজ নির্মাণ করলেন এবং দুনিয়াকে তা দ্বারা দোষী করলেন ও নিজে ঈমান অনুরূপ ধার্মিকতার অধিকারী হলেন।

অধ্যায় দেখুন কপি


আরো সংস্করণ

বাংলা সমকালীন সংস্করণ

7 বিশ্বাসে নোহ, যেসব বিষয় তখনও প্রত্যক্ষ হয়নি, সেগুলি সম্পর্কে সতর্কবাণী লাভ করে তাঁর পরিবারকে রক্ষা করার জন্য ভক্তিপূর্ণ ভয়ে তাঁর বিশ্বাসের দ্বারা একটি জাহাজ নির্মাণ করলেন। বিশ্বাসের দ্বারা তিনি জগৎকে অপরাধী সাব্যস্ত করলেন এবং বিশ্বাসের দ্বারা যে ধার্মিকতা লাভ করা যায়, তিনি তার উত্তরাধিকার হলেন।

অধ্যায় দেখুন কপি

পবিএ বাইবেল CL Bible (BSI)

7 অনাগত ভবিষ্যতের ঘটনা সম্পর্কে ঈশ্বরের প্রত্যাদেশ পেয়ে নোহ তা বিশ্বাস করলেন। সতর্ক হয়ে নিজের পরিবারের লোকজনকে রক্ষা করার জন্য একটি জাহাজ তৈরী করলেন। তাঁর বিশ্বাস দ্বারা তিনি জগতকে দোষী সাব্যস্ত করলেন এবং বিশ্বাসের জন্যই ধার্মিকতার অধিকারী হলেন।

অধ্যায় দেখুন কপি

পবিত্র বাইবেল O.V. (BSI)

7 বিশ্বাসে নোহ, যাহা যাহা তখন দেখা যাইতেছিল না, এমন বিষয়ে আদেশ পাইয়া ভক্তিযুক্ত ভয়ে আবিষ্ট হইয়া আপন পরিবারের ত্রাণার্থে এক জাহাজ নির্ম্মাণ করিলেন, এবং তদ্দ্বারা জগৎকে দোষী করিলেন ও আপনি বিশ্বাসানুরূপ ধার্ম্মিকতার অধিকারী হইলেন।

অধ্যায় দেখুন কপি

পবিত্র বাইবেল

7 বিশ্বাসেই নোহ, যা যা কখনও দেখা যায় নি এমন সব বিষয়ে তাকে সতর্ক করে দেওয়া হলে তিনি তা গুরুত্ব সহকারে নিলেন এবং নোহ তাঁর পরিবারের রক্ষার জন্য এক জাহাজ নির্মাণ করলেন। এর দ্বারা তিনি (অবিশ্বাসী) জগতকে দোষী প্রতিপন্ন করলেন, আর বিশ্বাসের মাধ্যমে যে ধার্মিকতা লাভ হয় তার অধিকারী হলেন।

অধ্যায় দেখুন কপি

ইন্ডিয়ান রিভাইজড ভার্সন (IRV) - বেঙ্গলী

7 বিশ্বাসে নোহ যা তখনো দেখা যায়নি, এমন সব বিষয়ে সতর্ক হয়ে ঈশ্বরের আদেশ পেয়ে, ঐশ্বরিক নিষ্ঠার সঙ্গে তাঁর পরিবারকে উদ্ধার করার জন্য এক জাহাজ তৈরী করলেন। এবং তার মাধ্যমে জগতকে দোষী করলেন এবং নিজে সত্য বিশ্বাসের মাধ্যমে ন্যায়ের উত্তরাধিকারী হলেন।

অধ্যায় দেখুন কপি




ইব্রীয় 11:7
41 ক্রস রেফারেন্স  

তখন আল্লাহ্‌ নূহ্‌কে বললেন, আমি সমস্ত প্রাণী ধ্বংস করে ফেলতে মনস্থির করেছি, কেননা তাদের দ্বারা দুনিয়া জোর-জুলুমে পরিপূর্ণ হয়েছে; আর দেখ, আমি দুনিয়ার সঙ্গে তাদেরকে বিনষ্ট করবো।


যারা আগেকার দিনে, নূহের সময়ে, জাহাজ প্রস্তুত হতে হতে যখন আল্লাহ্‌ সহনশীল হয়ে বিলম্ব করছিলেন তখন অবাধ্য হয়েছিল। সেই জাহাজে অল্প লোক অর্থাৎ আট জন ব্যক্তি, পানির মধ্য থেকে রক্ষা পেয়েছিলেন।


তখন তার মধ্যে যদি নূহ্‌, দানিয়াল ও আইউব, এই তিন ব্যক্তি থাকে, তবে তারা নিজ নিজ ধার্মিকতায় নিজ নিজ প্রাণমাত্র রক্ষা করবে, এই কথা সার্বভৌম মাবুদ বলেন।


কারণ শরীয়ত দ্বারা নয়, কিন্তু ঈমানের ধার্মিকতা দ্বারা ইব্রাহিম বা তাঁর বংশের কাছে দুনিয়ার উত্তরাধিকারী হবার ওয়াদা করা হয়েছিল।


আর নূহের সময়ে যেমন হয়েছিল, ইবনুল-ইনসানের সময়েও তেমনি হবে।


এবং মসীহ্‌তেই যেন আমাকে দেখতে পাওয়া যায়; আমার নিজের ধার্মিকতা, যা শরীয়ত থেকে প্রাপ্য, তা যেন আমার না হয়, কিন্তু যে ধার্মিকতা মসীহের উপর ঈমানের মধ্য দিয়ে আসে— ঈমানের উপর ভিত্তি করে যে ধার্মিকতা আল্লাহ্‌ থেকে পাওয়া যায়, তা-ই যেন আমার হয়।


কারণ আমরা পাক-রূহের দ্বারা ঈমানের মধ্য দিয়ে ধার্মিকতা লাভের প্রত্যাশা নিয়ে অপেক্ষা করছি।


অথচ দেশের মধ্যে নূহ্‌, দানিয়াল ও আইউব থাকে, সার্বভৌম মাবুদ এই কথা বলেন, আমার জীবনের কসম, তারাও পুত্র কিংবা কন্যাকে উদ্ধার করতে পারবে না; নিজ নিজ ধার্মিকতায় নিজ নিজ প্রাণমাত্র উদ্ধার করবে।


যিনি মৃত্যু থেকে তাঁকে রক্ষা করতে সমর্থ, তাঁরই কাছে ঈসা এই দুনিয়াতে থাকবার সময়ে তীব্র আর্তনাদ ও অশ্রুপাত সহকারে মুনাজাত ও ফরিয়াদ করেছিলেন এবং তাঁর ভক্তির কারণে তিনি তাঁর মুনাজাতের উত্তর পেয়েছিলেন।


আল্লাহ্‌র দেওয়া সেই ধার্মিকতা ঈসা মসীহে ঈমান দ্বারা যারা ঈমান আনে তাদের সকলের প্রতি বর্তে— কারণ প্রভেদ নেই;


কারণ আল্লাহ্‌র দেওয়া এক ধার্মিকতা ইঞ্জিলের মধ্য দিয়ে প্রকাশিত হচ্ছে। প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত কেবল ঈমানের মধ্য দিয়েই মানবজাতিকে ধার্মিক বলে গ্রহণ করা হয়, যেমন লেখা আছে, “কিন্তু ধার্মিক ব্যক্তি ঈমান আনার মধ্য দিয়েই বাঁচবে”।


কিন্তু অনেক ফরীশী ও সদ্দূকী বাপ্তিস্ম নেবার জন্য আসছে দেখে তিনি তাদেরকে বললেন, হে সাপের বংশধরেরা, আগামী গজব থেকে পালিয়ে যেতে তোমাদেরকে কে চেতনা দিল?


সতর্ক লোক বিপদ দেখে নিজেকে লুকায়; কিন্তু অবোধেরা আগে গিয়ে দণ্ড পায়।


এভাবে দুনিয়া নিবাসী সমস্ত প্রাণী— মানুষ, পশু, সরীসৃপ ও আসমানের পাখি দুনিয়া থেকে মুছে গেল, কেবল নূহ্‌ ও তাঁর সঙ্গী জাহাজের প্রাণীরা বেঁচে রইলেন।


তখনকার সেই দুনিয়া বন্যার পানিতে প্লাবিত হয়ে নষ্ট হয়ে গিয়েছিল।


আর তিনি পুরানো দুনিয়ার প্রতি মমতা করেন নি, কিন্তু যখন ভক্তিহীনদের দুনিয়াতে বন্যা আনলেন, তখন আর সাতজনের সঙ্গে ধার্মিকতার তবলিগকারী নূহ্‌কে রক্ষা করলেন।


শিমোন পিতর, ঈসা মসীহের গোলাম ও প্রেরিত— যাঁরা আমাদের আল্লাহ্‌র ও নাজাতদাতা ঈসা মসীহের ধার্মিকতায় আমাদের সঙ্গে সমরূপ বহুমূল্য ঈমান লাভ করেছেন, তাঁদের সমীপে।


আর ঈমান হল প্রত্যাশিত বিষয়ের নিশ্চয়জ্ঞান, অদৃশ্য বিষয়ের প্রমাণপ্রাপ্তি।


কিন্তু ঈমানের মধ্য দিয়ে যে ধার্মিকতা তা এই রকম বলে, মনে মনে বলো না, ‘কে বেহেশতে আরোহণ করবে?’— অর্থাৎ মসীহ্‌কে নামিয়ে আনবার জন্য কে বেহেশতে আরোহণ করবে;— অথবা ‘কে পাতালে নামবে?’—


আর তিনি যে খৎনা-চিহ্ন পেয়েছিলেন, তা ছিল তাঁর ঈমানের ধার্মিকতার চিহ্ন, যে ঈমান খৎনা-না-করানো অবস্থায় থাকতেও তাঁর ছিল। এর উদ্দেশ্য ছিল এই, যেন খৎনা-না-করানো অবস্থায় যারা ঈমান আনে, তিনি তাদের সকলের পিতা হন, যেন তাদের পক্ষে সেই ধার্মিকতা গণনা করা হয়;


কারণ বন্যার সেই পূর্ববর্তী কালে, জাহাজে নূহের প্রবেশ দিন পর্যন্ত, লোকে যেমন ভোজন ও পান করতো,


দেখ, আমি আগেই তোমাদেরকে বললাম।


তখন লূত বাইরে গিয়ে, যারা তাঁর কন্যাদেরকে বিয়ে করবে বলে ঠিক হয়েছিল, তাঁর সেই ভাবী জামাতাদেরকে বললেন, উঠ, এই স্থান থেকে বের হও, কেননা মাবুদ এই নগর ধ্বংস করে ফেলবার জন্য তৈরি হয়ে আছেন। কিন্তু তাঁর জামাতারা তাঁকে উপহাসকারী বলে জ্ঞান করলো।


তখন নূহ্‌ মাবুদের হুকুম অনুসারে সমস্ত কাজ করলেন।


নূহের বংশ-বৃত্তান্ত এই। নূহ্‌ তাঁর সময়কার লোকদের মধ্যে ধার্মিক ও খাঁটি লোক ছিলেন এবং তিনি আল্লাহ্‌র সঙ্গে গমনাগমন করতেন।


তবে আমরা কি বলবো? অ-ইহুদীরা, যারা ধার্মিকতার জন্য কঠোরভাবে চেষ্ট করতো না, তারা ধার্মিকতা লাভ করেছে, ঈমানের মধ্য দিয়ে ধার্মিকতা লাভ করেছে;


সতর্ক লোক বিপদ দেখে নিজেকে লুকায়, কিন্তু অবোধ লোকেরা আগে গিয়ে দণ্ড পায়।


অতএব যখন দেখবে, ধ্বংসের যে ঘৃণার বস্তু দানিয়াল নবীর দ্বারা উক্ত হয়েছে, তা পবিত্র স্থানে দাঁড়িয়ে আছে, — যে জন পাঠ করে, সে বুঝুক, —


তুমি তোমার স্ত্রী, পুত্রদের ও পুত্রবধূদেরকে সঙ্গে নিয়ে জাহাজ থেকে নেমে বাইরে যাও।


তাতে নূহ্‌ সেরকম করলেন, আল্লাহ্‌র হুকুম অনুসারেই সমস্ত কাজ করলেন।


সে তূরীর আওয়াজ শুনেও সচেতন হয় নি; তার রক্ত তারই উপরে বর্তাবে; যদি সচেতন হত, তবে প্রাণ বাঁচাতে পারত।


পরে তাঁরা স্বপ্নে হুকুম পেলেন যেন হেরোদের কাছে ফিরে না যান, তখন অন্য পথ দিয়ে তাঁরা নিজেদের দেশে চলে গেলেন।


তারা পবিত্র স্থানে যে এবাদত করে তা বেহেশতী বিষয়ের দৃষ্টান্ত ও ছায়া মাত্র, যেমন মূসা যখন এবাদত-তাঁবুর নির্মাণ কাজ শুরু করতে যাচ্ছিলেন, তখন এই হুকুম পেয়েছিলেন, আল্লাহ্‌ বলেন, “দেখ, পর্বতে তোমাকে যে আদর্শ দেখান হল, তেমনি সমস্ত কিছু কোরো।”


দেখো, যিনি কথা বলেন, তাঁর কথা শুনতে অসম্মত হয়ো না; কারণ যিনি দুনিয়াতে সাবধানবাণী বলেছিলেন, তাঁর কথা শুনতে অসম্মত হওয়াতে যখন ঐ লোকেরা রক্ষা পায় নি, তখন যিনি বেহেশত থেকে আমাদের সাবধান করছেন, তাঁর কথা অগ্রাহ্য করলে আমরা যে রক্ষা পাব না, তা কত না নিশ্চিত!


পরে সে স্ত্রীলোক তাঁর কাছ থেকে প্রস্থান করলো, আর সে ও তার পুত্রেরা ঘরে থেকে দরজা বন্ধ করলো; তারা পুনঃ পুনঃ তাকে পাত্র এনে দিল এবং সে তেল ঢাললো।


আপনার নাফরমানীর ফল আপনার মত মানুষের উপর, এবং আপনার ধার্মিকতার ফল মানুষের-সন্তানের উপর বর্তে।


আমাদের অনুসরণ করো:

বিজ্ঞাপন


বিজ্ঞাপন