32 সেই জায়গায় পাহাড়ের উপরে এক শূকরের পাল চরছিল; তাতে ভূতেরা তাঁকে অনুরোধ করল, যেন তিনি তাদের শূকরদের মধ্যে প্রবেশ করতে অনুমতি দেন, তিনি তাদের অনুমতি দিলেন।
32 সেই স্থানে পর্বতের উপরে বড় একটি শূকরের পাল চরছিল। তাতে বদ-রূহ্রা তাঁকে ফরিয়াদ করলো, যেন তিনি তাদেরকে শূকরগুলোর মধ্যে প্রবেশ করতে অনুমতি দেন; তিনি তাদেরকে অনুমতি দিলেন।
32 সেখানে পাহাড়ের গায়ে বিশাল একপাল শূকর চরে বেড়াচ্ছিল। ভূতেরা শূকরদের মধ্যে প্রবেশ করার অনুমতি প্রার্থনা করে যীশুকে অনুনয় করল। তিনি তাদের অনুমতি দিলেন।
32 সেই সময় পাহাড়তলীতে বিরাট একপাল শূকর চরছিল। অপদেবতারা অনুনয় করে বলল, যেন তাদের ঐ শূকরগুলির উপর ভর করতে অনুমতি দেওয়া হয়। যীশু তাদের সেই অনুমতি দিলেন।
32 সেই স্থানে পর্ব্বতের উপরে বৃহৎ এক শূকরপাল চরিতেছিল; তাহাতে ভূতগণ তাঁহাকে বিনতি করিল, যেন তিনি তাহাদিগকে শূকরদের মধ্যে প্রবেশ করিতে অনুমতি দেন; তিনি তাহাদিগকে অনুমতি দিলেন।
যে একটা ষাঁড় বলিদান করে সে সেই ব্যক্তির মত যে মানুষ হত্যা করে, যে একটা ভেড়ার বাচ্চা বলিদান করে, সে সেই ব্যক্তির মত যে কুকুরের ঘাড় ভেঙে ফেলে; যে ব্যক্তি শস্য উৎসর্গ করে, সে যেন শূকরের রক্ত উত্সর্গ করে; যে ব্যক্তি ধূপ উত্সর্গ করে সে অধার্মিকতাকে আশীর্বাদ করে। তারা তাদের পথ বেছে নিয়েছে এবং তারা তাদের ঘৃণার জিনিসগুলোতে আনন্দ পায়।
যীশু তাঁকে উত্তর দিলেন, “যদি স্বর্গরাজ্য থেকে তোমাকে দেওয়া না হত, তবে আমার বিরুদ্ধে তোমার কোন ক্ষমতা থাকত না। সুতরাং যে লোক তোমার হাতে আমাকে সমর্পণ করেছে তারই পাপ হত বেশি।”
তুমি কি তার চারিদিকে বেড়া দাও নি, তার বাড়ির চারিদিকে এবং তার সব কিছুর চারিদিকে যা তার আছে? তুমি তার হাতের কাজে আর্শীবাদ করেছ এবং তার সম্পত্তি দেশে বৃদ্ধি পেয়েছে।
সদাপ্রভু জিজ্ঞাসা করলেন, ‘কেমন করে করবে?’ সে বলল, ‘আমি গিয়ে তার সব ভাববাদীদের মুখে মিথ্যা বলবার আত্মা হব।’ সদাপ্রভু বললেন, ‘তুমিই তাকে ভুলিয়ে নিয়ে যেতে পারবে। এখন যাও এবং তুমি গিয়ে তাই কর।’